“বিষয় বিষ”-সম্পত্তির লোভে নিজের মামাকে জীবন্ত মাটিতে পুঁতে ফেলতে গেল ভাগ্নে! চাঞ্চল্য। নদীয়ার রানাঘাট থানার কুপার্স ক্যাম্প ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ঘটল এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা। সম্পত্তির লোভে মামাকে জীবন্ত মাটিতে পুঁততে গিয়ে ধরা পড়ে গেল ভাগ্নে।সূত্রের খবর,এই মামা ভাগ্নের পাশাপাশি বাড়ি ছিল।জানা গিয়েছে সম্পত্তির লোভে ভাগ্নে বিপুল মন্ডল তার মামা মন্টু শিকদারকে দীর্ঘ চার পাঁচ দিন ধরে ঘরের ভেতরে দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখেছিল।শিধু তাই নয়,তাকে অজ্ঞানের ওষুধ খাইয়ে বাইরে দিয়ে তালাবদ্ধ করেও রেখেছিল।
এরপর ভাগ্নে বিপুল মন্ডল রাতের অন্ধকারে রান্নাঘরে মামার শরীরের মাপে গর্ত খুঁড়ে এদিন মাটিতে পুঁত তে যাবে, এমনসময় প্রতিবেশীদের কাছে ধরা পড়ে যায়। তড়িঘরি খবর ছোটে পুলিশের কাছে। ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ এবং সেখান থেকেই মাটি খুঁড়ে মন্টু শিকদারকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।যদিও চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন তাকে। এই ঘটনায় প্রতিবেশীরা ভাগ্নে বিপুল মন্ডলের তীব্র শাস্তির দাবি জানিয়েছে। অভিযুক্ত বিপুল মন্ডলকে আটক করেছে পুলিশ বলে সূত্রের খবরে জানা গিয়েছে।
আর ও পড়ুন ভুয়ো নীল বাতি গাড়ি আটক করল পুলিশ, গ্রেফতার চালক
উল্লেখ্য, নদীয়ার রানাঘাট থানার কুপার্স ক্যাম্প ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ঘটল এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা।সম্পত্তির লোভে মামাকে জীবন্ত মাটিতে পুঁততে গিয়ে ধরা পড়ে গেল ভাগ্নে।সূত্রের খবর,এই মামা ভাগ্নের পাশাপাশি বাড়ি ছিল।জানা গিয়েছে সম্পত্তির লোভে ভাগ্নে বিপুল মন্ডল তার মামা মন্টু শিকদারকে দীর্ঘ চার পাঁচ দিন ধরে ঘরের ভেতরে দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখেছিল।শিধু তাই নয়,তাকে অজ্ঞানের ওষুধ খাইয়ে বাইরে দিয়ে তালাবদ্ধ করেও রেখেছিল।
এরপর ভাগ্নে বিপুল মন্ডল রাতের অন্ধকারে রান্নাঘরে মামার শরীরের মাপে গর্ত খুঁড়ে এদিন মাটিতে পুঁত তে যাবে, এমনসময় প্রতিবেশীদের কাছে ধরা পড়ে যায়। তড়িঘরি খবর ছোটে পুলিশের কাছে। ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ এবং সেখান থেকেই মাটি খুঁড়ে মন্টু শিকদারকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।যদিও চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন তাকে। এই ঘটনায় প্রতিবেশীরা ভাগ্নে বিপুল মন্ডলের তীব্র শাস্তির দাবি জানিয়েছে। অভিযুক্ত বিপুল মন্ডলকে আটক করেছে পুলিশ বলে সূত্রের খবরে জানা গিয়েছে।