বিহারে মধ্যরাতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত শিশুসহ ১২। বিহারে মধ্যরাতে বিস্ফোরণে শিশু ও নারীসহ ১২ জন নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাতে বিহারের ভাগলপুর জেলার তাতারপুর থানা এলাকার একটি বাড়িতে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয়েছেন আরও অনেকে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, ওই বাড়ির মধ্যে আতশবাজি তৈরি হচ্ছিল। রাত সাড়ে ১১টার দিকে প্রবল বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ।
প্রথমে সাত জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। তাদের মধ্যে এক শিশুও ছিল। পরে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১২। আরও বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ভাগলপুর জেলা প্রশাসক সুব্রত কুমার সেন জানান, যে বাড়িটিতে বিস্ফোরণ হয়েছিল, সেখানে আতশবাজি তৈরি করা হত। বিস্ফোরণের আসল কারণ কী সেটা তদন্ত শেষে জানানো হবে। ঘটনার পরে স্থানীয় লোকজন ধ্বংসস্তূপ থেকে অনেককে উদ্ধার করলেও পুলিশ কয়েক ঘণ্টার পরিশ্রমের পর জেসিবির সাহায্যে ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে নেয়।
উদ্ধার কাজ চলছে। আরও অনেক মানুষের চাপা পড়ে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। বিস্ফোরণে পাকা বাড়িটি সম্পূর্ণ ভেঙে গেছে। এমনকি বিস্ফোরণের মাত্রা এতটাই ছিল যে পাশের বেশ কয়েকটি বাড়ির দেয়াল ভেঙে গেছে। মাঝরাতে কয়েক কিলোমিটার পর্যন্ত বিকট শব্দ শোনা যায়। ঘুমন্ত অবস্থায় আহত হয়েছেন অনেক প্রতিবেশী। তাদের বেশ কয়েকজনের শারীরিক পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক।
আর ও পড়ুন নবদম্পতিকে কর্মসংস্থানের দিশা দেখাচ্ছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন
উল্লেখ্য, বিহারে মধ্যরাতে বিস্ফোরণে শিশু ও নারীসহ ১২ জন নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাতে বিহারের ভাগলপুর জেলার তাতারপুর থানা এলাকার একটি বাড়িতে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয়েছেন আরও অনেকে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, ওই বাড়ির মধ্যে আতশবাজি তৈরি হচ্ছিল। রাত সাড়ে ১১টার দিকে প্রবল বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। প্রথমে সাত জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। তাদের মধ্যে এক শিশুও ছিল। পরে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১২। আরও বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ভাগলপুর জেলা প্রশাসক সুব্রত কুমার সেন জানান, যে বাড়িটিতে বিস্ফোরণ হয়েছিল, সেখানে আতশবাজি তৈরি করা হত। বিস্ফোরণের আসল কারণ কী সেটা তদন্ত শেষে জানানো হবে। ঘটনার পরে স্থানীয় লোকজন ধ্বংসস্তূপ থেকে অনেককে উদ্ধার করলেও পুলিশ কয়েক ঘণ্টার পরিশ্রমের পর জেসিবির সাহায্যে ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে নেয়।