জগদ্ধাত্রী মা “বুড়িমা” রূপে পূজিত হন নবমীতে। নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরে চাষাপাড়া বারোয়ারীর জগদ্ধাত্রী মা “বুড়িমা” পূজিত হন নবমীতে। অষ্টমীর সন্ধ্যা থেকে “বুড়িমা” কে স্বর্ণালঙ্কারে সুসজ্জিত করে চাষাপাড়া পুজো কমিটি। আনুমানিক সাড়ে ৪০০ ভরি স্বর্ণালংকার ভূষিত হয় বুড়িমা।
এই বছর ২৪৯ তম বর্ষে পদার্পণ করল কৃষ্ণনগরের ঐতিহ্যমন্ডিত বুড়িমার পূজো। ভক্তদের বিশ্বাস বুড়িমার কাছে যা চাওয়া হয় তার মনোস্কামনা পূর্ণ করেন বুড়িমা। ফলে দমদম ক্যান্টনমেন্ট এর থেকে আগত বৃহন্নালারাও এসে তাদের মনষ্কামনা পূর্ণ হওয়ায়,মাকে স্বর্ণের টিপ প্রদান করেছেন।
আর ও পড়ুন দিল্লিতে বায়ু দুষণের জেরে এক সপ্তাহের জন্য স্কুল বন্ধ
পাশাপাশি বহু অগণিত ভক্ত রা তারা ও স্বর্ণালংকার দান করছেন বুড়ি মাকে। বুড়ি মা কে দেখার জন্য মানুষের বাঁধভাঙ্গা উচ্ছ্বাস দেখা গেছে। দর্শনার্থীরা যেন মাক্স ছাড়া পুজো মণ্ডপে ঢুকতে না পারে, তার জন্য কঠোরভাবে পুলিশি নজরদারি রাখা হয়েছে পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে । ভির নিয়ন্ত্রণে ও পুলিশ তৎপর রয়েছে।
উল্লেখ্য, জগদ্ধাত্রী মা “বুড়িমা” রূপে পূজিত হন নবমীতে। নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরে চাষাপাড়া বারোয়ারীর জগদ্ধাত্রী মা “বুড়িমা” পূজিত হন নবমীতে। অষ্টমীর সন্ধ্যা থেকে “বুড়িমা” কে স্বর্ণালঙ্কারে সুসজ্জিত করে চাষাপাড়া পুজো কমিটি। আনুমানিক সাড়ে ৪০০ ভরি স্বর্ণালংকার ভূষিত হয় বুড়িমা। এই বছর ২৪৯ তম বর্ষে পদার্পণ করল কৃষ্ণনগরের ঐতিহ্যমন্ডিত বুড়িমার পূজো।
ভক্তদের বিশ্বাস বুড়িমার কাছে যা চাওয়া হয় তার মনোস্কামনা পূর্ণ করেন বুড়িমা। ফলে দমদম ক্যান্টনমেন্ট এর থেকে আগত বৃহন্নালারাও এসে তাদের মনষ্কামনা পূর্ণ হওয়ায়,মাকে স্বর্ণের টিপ প্রদান করেছেন। পাশাপাশি বহু অগণিত ভক্ত রা তারা ও স্বর্ণালংকার দান করছেন বুড়ি মাকে। বুড়ি মা কে দেখার জন্য মানুষের বাঁধভাঙ্গা উচ্ছ্বাস দেখা গেছে। দর্শনার্থীরা যেন মাক্স ছাড়া পুজো মণ্ডপে ঢুকতে না পারে, তার জন্য কঠোরভাবে পুলিশি নজরদারি রাখা হয়েছে পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে । ভির নিয়ন্ত্রণে ও পুলিশ তৎপর রয়েছে।