৬২ বছরের বৃদ্ধ পাওনাদারকে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের লাগাতার হুমকি, মানসিক ভাবে ভেঙে পড়ে হার্টফেল করে মৃত্যু

৬২ বছরের বৃদ্ধ পাওনাদারকে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের লাগাতার হুমকি, মানসিক ভাবে ভেঙে পড়ে হার্টফেল করে মৃত্যু

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

৬২ বছরের বৃদ্ধ পাওনাদারকে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের লাগাতার হুমকি, মানসিক ভাবে ভেঙে পড়ে হার্টফেল করে মৃত্যু। তাঁত বুনে একে একে ৫ মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন নদীয়ার শান্তিপুর ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাত ভাই পাড়ার কিসমত শেখ। লকডাউন এর আগে এক মেয়ের বিয়ে দিতে গিয়ে বন্ধন থেকে ধার করে বসনল ৬০ হাজার টাকা তার বেশ খানিকটা শোধও হয়ে গেছে। কিন্তু মাত্র কয়েকটি কিস্তি বাকি থাকার কারণে, প্রায়শই বাড়িতে এসে অপমানসূচক কথা বলতেন বন্ধন ব্যাংক কর্তৃপক্ষ‌।

 

কিসমত বাবুর একমাত্র ছেলে বাপন রাজমিস্ত্রির কাজ করে। তার দাবি অনুযায়ী ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে ছিলো, বাবার শরীর অসুস্থ কিছুদিনের মধ্যেই বকে চারটি কিস্তি শোধ করে দেবো। কিন্তু আজ প্রথমে দুপুর বারোটা নাগাদ একবার এসে পুলিশের ভয় দেখিয়ে চলে যায়, পরবর্তীতে আবারও বিকাল বেলায় চারজন ব্যাঙ্ক কর্মী একসাথে এসে ছেলের অবর্তমানে বৃদ্ধ কিসমত শেখ কে অপমান অপদস্ত করতে থাকে এক ভাবে, তখন কিস্মত বাবু অসুস্থ হয়ে পড়ে, সম্পূর্ণ অমানবিক ভাবে অসুস্থ দেখার পরেও ব্যাংক কর্মীরা ফিরে যায় ব্যাংকে।

আর ও  পড়ুন  আন্তর্জাতিক স্তরে খেলার ছাড়পত্র পেলেন মালদার তনুশ্রী লালা

এরপর অসুস্থ হই বৃদ্ধকে নিয়ে শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করালে আধঘণ্টার মধ্যে মৃত্যু হয় তার। এলাকাবাসীর দাবি লোনের টাকা শোধ করে দেওয়া হবে কিন্তু মৃত ব্যক্তিকে কি জীবিত করতে পারবে ব্যাংক ? পরিবারের দাবি, তারা বুঝেছিলেন অসুস্থ মানুষকে ভয় দেখালে, তিনি আরও অসুস্থ হয়ে পড়বেন জেনেশুনেই অন্য সদস্যদের সেভাবে কিছু না বলে ওই বৃদ্ধ কেই বারংবার অপমান অপদস্ত করতেন ব্যাংক কর্মীরা। মৃতদেহ নিয়ে, এলাকাবাসী পাড়ায় অবস্থিত ওই ব্যাংকের সামনে বিক্ষোভে বসেন। ঘটনা সামাল দিতে উপস্থিত হয় শান্তিপুর থানার পুলিশ। পুলিশের মধ্যস্থতায় আপাতত রেহাই পায় ব্যাংক কর্মীরা। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ জানাবে বলে জানা গেছে। বৃদ্ধ পাওনাদারকে

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top