জাওয়াদের দুর্যোগের মধ্যেই নৌকা উল্টে দশজন পড়ে গেলেন সুন্দরবনের বেতনী নদীতে । উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার ন্যাজাট থানার বেতনী নদীতে নৌকায় করে লোহার রড সহ বাড়ী তৈরির অন্যান্য সরঞ্জাম বোঝাই করে নিয়ে একটি নৌকা ন্যাজাট থেকে কালিনগর ঘাটের দিকে যাচ্ছিল। সেই সময় নদীতে অতিরিক্ত জোয়ারের জলের ঢেউ থাকার ফলে নৌকা কাত হয়ে যায়।
নৌকোতে পণ্যের ওপর বসেথাকা ছয়জন মজুর সহ রপ্তানি কারক ও পণ্যের মালিক নদীতে পড়ে যায়। এরপর স্থানীয় মাঝি মল্লার ও আসে পাশের নদী ঘাট সংলগ্ন গ্রামের বাসিন্দারা তাদেরকে উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাদেরকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যায়। পাশাপাশি নৌকার কাত হয়ে যাওয়ায় লোহার রড ও অন্যান্য সামগ্রী গুলি নদীতে পড়ে যায়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ন্যাজাট থানার পুলিশ।
ঘূর্ণিঝড়ের জন্য বন্ধ থাকার কথা ছিল ফেরি চলাচল। তাহলে কি প্রশাসনের নির্দেশ অমান্য করে এই পণ্যবাহী নৌকাটি চলছিল প্রশ্ন উঠেছে নদী ঘাট গুলিতে পুলিশের নজরদারির গাফিলতি নিয়ে। ইতিমধ্যেই নৌকা চলাচল বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
আর ও পড়ুন সাইন প্রোডাকশনের ছবি ‘অনুরাগ’ এর পোস্টার ও ট্রেলার লঞ্চ হয়ে গেল
বসিরহাট জেলা পুলিশ জানিয়েছে সন্দেশখালি নেজাট ১ নম্বর ব্লকের কালিনগর কাছে বেতনী নদীতে একটি পণ্যবাহী নৌকা জোয়ারের ঢেউ তে ডুবে যায়। নৌকায় মাঝি সহ প্রায় ১০ জন নদীতে পড়ে যায়। তারপর নদী সাঁতরে কোনরকমে রক্ষা পায় নৌকার যাত্রীরা। এখনো কোনো নিখোঁজের নেই।
অতিরিক্ত পণ্য বোঝাই করার ফলেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। বসিরহাট মহাকুমার ন্যাজাট থানার পুলিশ বিষয়টা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। ন্যাজাট থানার পুলিশ ইতিমধ্যেই আগামী ২৪ ঘণ্টা জোয়ারের সময় সমস্ত নৌকা চলাচল বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে এই সতর্কতা সম্পর্কে প্রশাসনের পক্ষ মাইকিং প্রচার চলছে।
উল্লেখ্য,জাওয়াদের দুর্যোগের মধ্যেই নৌকা উল্টে দশজন পড়ে গেলেন সুন্দরবনের বেতনী নদীতে । উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার ন্যাজাট থানার বেতনী নদীতে নৌকায় করে লোহার রড সহ বাড়ী তৈরির অন্যান্য সরঞ্জাম বোঝাই করে নিয়ে একটি নৌকা ন্যাজাট থেকে কালিনগর ঘাটের দিকে যাচ্ছিল। সেই সময় নদীতে অতিরিক্ত জোয়ারের জলের ঢেউ থাকার ফলে নৌকা কাত হয়ে যায়।নৌকোতে পণ্যের ওপর বসেথাকা ছয়জন মজুর সহ রপ্তানি কারক ও পণ্যের মালিক নদীতে পড়ে যায়।
এরপর স্থানীয় মাঝি মল্লার ও আসে পাশের নদী ঘাট সংলগ্ন গ্রামের বাসিন্দারা তাদেরকে উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাদেরকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যায়। পাশাপাশি নৌকার কাত হয়ে যাওয়ায় লোহার রড ও অন্যান্য সামগ্রী গুলি নদীতে পড়ে যায়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ন্যাজাট থানার পুলিশ।ঘূর্ণিঝড়ের জন্য বন্ধ থাকার কথা ছিল ফেরি চলাচল। তাহলে কি প্রশাসনের নির্দেশ অমান্য করে এই পণ্যবাহী নৌকাটি চলছিল প্রশ্ন উঠেছে নদী ঘাট গুলিতে পুলিশের নজরদারির গাফিলতি নিয়ে। ইতিমধ্যেই নৌকা চলাচল বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে।