চায়ের দোকানে বচসা, বোমাবাজিতে উত্তপ্ত হয়ে উঠলো বেলডাঙ্গা। চায়ের দোকানে বচসার জেরে বোমাবাজিতে উত্তপ্ত হয়ে উঠলো মুর্শিদাবাদ জেলার বেলডাঙ্গা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বেলডাঙ্গা থানার অন্তর্গত ভাবতা দুই গ্রামপঞ্চায়েতের অন্তর্গত রামেশ্বরপুর মোল্লাপাড়া গ্রামের চায়ের দোকানে বসাকে কেন্দ্র করে বোমাবাজিতে উত্তপ্ত হয়ে উঠল গোটা এলাকা।
স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে চায়ের দোকানে কোন বিষয় নিয়ে বচসা তৈরি হয় আর সেই বচসার জেরে বোমাবাজিতে কেঁপে ওঠে রামেশ্বরপুর মোল্লা পাড়া গ্রাম। ভাবতা দুই গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান সুবুরুদ্দিন মল্লিক ও তার অনুগামীদের সঙ্গে স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা শফিউল্লাহ ও তার অনুগামীদের বচসা তৈরি হয় আর যার ফলে একের পর এক বোমাবাজিতে কার্যত কেঁপে ওঠে গোটা গ্রাম।
উভয় পক্ষের পক্ষ থেকে বেলডাঙা থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে যদিও এখন পর্যন্ত কাউকে আটক বা গ্রেফতার করতে পারেনি বেলডাঙা থানার পুলিশ তবে বেলডাঙা থানার পুলিশ সামগ্রিক ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে এবং দোষীদের উদ্দেশ্যে তল্লাশি চালাচ্ছে বেলডাঙা থানার পুলিশ প্রশাসন।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে কমপক্ষে 20 জনের নামে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে। শুক্রবার সকাল থেকে বেলডাঙা থানার অন্তর্গত ভাবতা গ্রামপঞ্চায়েতের রামেশ্বরপুর মোল্লাপাড়া এলাকায় পুলিশি করা নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে ফেলা হয়েছে যাতে পরবর্তীতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে। বারবার বেলডাঙায় তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠী কোন্দল অভিযোগ কার্যত অস্বস্তিতে জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব।
আর ও পড়ুন ভারতের সেরা আটটি আকর্ষণীয় হানিমুন ডেস্টিনেশন
উল্লেখ্য, চায়ের দোকানে বচসা, বোমাবাজিতে উত্তপ্ত হয়ে উঠলো বেলডাঙ্গা। চায়ের দোকানে বচসার জেরে বোমাবাজিতে উত্তপ্ত হয়ে উঠলো মুর্শিদাবাদ জেলার বেলডাঙ্গা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বেলডাঙ্গা থানার অন্তর্গত ভাবতা দুই গ্রামপঞ্চায়েতের অন্তর্গত রামেশ্বরপুর মোল্লাপাড়া গ্রামের চায়ের দোকানে বসাকে কেন্দ্র করে বোমাবাজিতে উত্তপ্ত হয়ে উঠল গোটা এলাকা। স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে চায়ের দোকানে কোন বিষয় নিয়ে বচসা তৈরি হয় আর সেই বচসার জেরে বোমাবাজিতে কেঁপে ওঠে রামেশ্বরপুর মোল্লা পাড়া গ্রাম।
ভাবতা দুই গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান সুবুরুদ্দিন মল্লিক ও তার অনুগামীদের সঙ্গে স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা শফিউল্লাহ ও তার অনুগামীদের বচসা তৈরি হয় আর যার ফলে একের পর এক বোমাবাজিতে কার্যত কেঁপে ওঠে গোটা গ্রাম। উভয় পক্ষের পক্ষ থেকে বেলডাঙা থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে যদিও এখন পর্যন্ত কাউকে আটক বা গ্রেফতার করতে পারেনি বেলডাঙা থানার পুলিশ তবে বেলডাঙা থানার পুলিশ সামগ্রিক ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে এবং দোষীদের উদ্দেশ্যে তল্লাশি চালাচ্ছে বেলডাঙা থানার পুলিশ প্রশাসন।