বেলুড়মঠের দোল উত্সব। আজ দোল উৎসব। করোনার কারণে গত দু’বছর ধরে সমস্ত কিছুই বন্ধ ছিল। সংক্রমণ রুখতে রঙ খেলার উপরও জারি ছিল সরকারি বিধিনিষেধ। তবে বর্তমানে সংক্রমণের রেশ কিছুটা নিম্নগামী থাকায় শুক্রবার বেলুড় মঠেও মহা সমারোহে এই দিনটি পালন করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার রাতেই সন্ধ্যারতির পর বেলুড় মঠে পালিত হয় হোলিকা দহন।
আজকের দিনে রামকৃষ্ণ মিশন বেলুড় মঠের সন্ন্যাসীরা ঊষা কীর্তনের মাধ্যমে রামকৃষ্ণ মন্দির প্রদক্ষিণ করেন। ঢোল কীর্তন নিয়ে নৃত্যের মাধ্যমে রং-আবিরের খেলা অনুষ্ঠিত হয়। এই অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন সকল ভক্তরা।
বহু প্রাচীন থেকে দোল উৎসবে সন্ন্যাসী মহারাজরা আবির রঙে ঢোল করতাল বাজিয়ে উৎসবে মেতে ওঠেন। বেশ কিছুক্ষন অনুষ্ঠান চলার পর মিষ্টি মুখ শেষে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়। যদিও করোনার কারণে এবারেও মঠে দর্শকদের প্রবেশাধিকার ছিল না। কতিপয় মানুষ এবং মূলত সন্ন্যাসী মহারাজেরাই এই অনুষ্ঠানে শামিল হতে পেরেছেন।
উল্লেখ্য, বেলুড়মঠের দোল উত্সব। আজ দোল উৎসব। করোনার কারণে গত দু’বছর ধরে সমস্ত কিছুই বন্ধ ছিল। সংক্রমণ রুখতে রঙ খেলার উপরও জারি ছিল সরকারি বিধিনিষেধ। তবে বর্তমানে সংক্রমণের রেশ কিছুটা নিম্নগামী থাকায় শুক্রবার বেলুড় মঠেও মহা সমারোহে এই দিনটি পালন করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার রাতেই সন্ধ্যারতির পর বেলুড় মঠে পালিত হয় হোলিকা দহন। আজকের দিনে রামকৃষ্ণ মিশন বেলুড় মঠের সন্ন্যাসীরা ঊষা কীর্তনের মাধ্যমে রামকৃষ্ণ মন্দির প্রদক্ষিণ করেন।
ঢোল কীর্তন নিয়ে নৃত্যের মাধ্যমে রং-আবিরের খেলা অনুষ্ঠিত হয়। এই অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন সকল ভক্তরা। বহু প্রাচীন থেকে দোল উৎসবে সন্ন্যাসী মহারাজরা আবির রঙে ঢোল করতাল বাজিয়ে উৎসবে মেতে ওঠেন। বেশ কিছুক্ষন অনুষ্ঠান চলার পর মিষ্টি মুখ শেষে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়। যদিও করোনার কারণে এবারেও মঠে দর্শকদের প্রবেশাধিকার ছিল না। কতিপয় মানুষ এবং মূলত সন্ন্যাসী মহারাজেরাই এই অনুষ্ঠানে শামিল হতে পেরেছেন।