পহেলা বৈশাখ থেকে সমস্ত বিধি নিষেধ ছাড়াই খুলে গেলো বেলুড় মঠ । করোনা আবহে সরকারি অনুশাসন মেনে দীর্ঘ সময় বন্ধ ছিল বেলুড় মঠ। বিক্ষিপ্তভাবে কিছুদিনের জন্য খোলা হলেও তাতে ভক্ত এবং দর্শনার্থীদের জন্য ছিল একগুচ্ছ বিধি নিষেধ।
গত ২৩ ফেব্রুয়ারি চতুর্থবারের জন্য মঠ খোলা হলেও ভক্ত এবং দর্শনার্থীদের গতিবিধি ছিল নিয়ন্ত্রিত। কেবলমাত্র মন্দির দর্শন এবং গুরু প্রণাম করেই তাদের বেরিয়ে আসতে হতো। আরতি দেখা বা গঙ্গার ধারে বসার কোন অনুমতি ছিল না। ভোগ বিতরণ ও ছিল বন্ধ।
তবে বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনটিতে ভক্ত এবং দর্শকদের জন্য সুখবর। এই দিনটি থেকেই সমস্ত রকম বিধি নিষেধ ছাড়াই খুলে গেল বেলুড় মঠ। মঠ সূত্রে জানা গেছে করণা পূর্ববর্তী সময়ে যে সময় খোলা থাকতো তেমনই থাকবে। ভক্তদের প্রবেশ অবাধ। মন্দির দর্শন, গুরু প্রণাম, আরতি দর্শন করতে পারবেন তারা। করা হবে ভোগ বিতরণও। এককথায় নববর্ষের প্রথম দিন ভক্ত এবং দর্শকদের জন্য উপহার নিয়ে এলো বেলুড় মঠ।
আর ও পড়ুন দুই বছর বাদে ফের নববর্ষের দিন দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে নেমেছে ভক্তদের ঢল
উল্লেখ্য, পহেলা বৈশাখ থেকে সমস্ত বিধি নিষেধ ছাড়াই খুলে গেলো বেলুড় মঠ । করোনা আবহে সরকারি অনুশাসন মেনে দীর্ঘ সময় বন্ধ ছিল বেলুড় মঠ। বিক্ষিপ্তভাবে কিছুদিনের জন্য খোলা হলেও তাতে ভক্ত এবং দর্শনার্থীদের জন্য ছিল একগুচ্ছ বিধি নিষেধ।
গত ২৩ ফেব্রুয়ারি চতুর্থবারের জন্য মঠ খোলা হলেও ভক্ত এবং দর্শনার্থীদের গতিবিধি ছিল নিয়ন্ত্রিত। কেবলমাত্র মন্দির দর্শন এবং গুরু প্রণাম করেই তাদের বেরিয়ে আসতে হতো। আরতি দেখা বা গঙ্গার ধারে বসার কোন অনুমতি ছিল না। ভোগ বিতরণ ও ছিল বন্ধ।
তবে বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনটিতে ভক্ত এবং দর্শকদের জন্য সুখবর। এই দিনটি থেকেই সমস্ত রকম বিধি নিষেধ ছাড়াই খুলে গেল বেলুড় মঠ। মঠ সূত্রে জানা গেছে করণা পূর্ববর্তী সময়ে যে সময় খোলা থাকতো তেমনই থাকবে। ভক্তদের প্রবেশ অবাধ। মন্দির দর্শন, গুরু প্রণাম, আরতি দর্শন করতে পারবেন তারা। করা হবে ভোগ বিতরণও। এককথায় নববর্ষের প্রথম দিন ভক্ত এবং দর্শকদের জন্য উপহার নিয়ে এলো বেলুড় মঠ।
পহেলা বৈশাখ থেকে সমস্ত বিধি নিষেধ ছাড়াই খুলে গেলো বেলুড় মঠ । করোনা আবহে সরকারি অনুশাসন মেনে দীর্ঘ সময় বন্ধ ছিল বেলুড় মঠ। বিক্ষিপ্তভাবে কিছুদিনের জন্য খোলা হলেও তাতে ভক্ত এবং দর্শনার্থীদের জন্য ছিল একগুচ্ছ বিধি নিষেধ।গত ২৩ ফেব্রুয়ারি চতুর্থবারের জন্য মঠ খোলা হলেও ভক্ত এবং দর্শনার্থীদের গতিবিধি ছিল নিয়ন্ত্রিত। কেবলমাত্র মন্দির দর্শন এবং গুরু প্রণাম করেই তাদের বেরিয়ে আসতে হতো। আরতি দেখা বা গঙ্গার ধারে বসার কোন অনুমতি ছিল না। ভোগ বিতরণ ও ছিল বন্ধ।
তবে বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনটিতে ভক্ত এবং দর্শকদের জন্য সুখবর। এই দিনটি থেকেই সমস্ত রকম বিধি নিষেধ ছাড়াই খুলে গেল বেলুড় মঠ। মঠ সূত্রে জানা গেছে করণা পূর্ববর্তী সময়ে যে সময় খোলা থাকতো তেমনই থাকবে। ভক্তদের প্রবেশ অবাধ। মন্দির দর্শন, গুরু প্রণাম, আরতি দর্শন করতে পারবেন তারা। করা হবে ভোগ বিতরণও। এককথায় নববর্ষের প্রথম দিন ভক্ত এবং দর্শকদের জন্য উপহার নিয়ে এলো বেলুড় মঠ।