বেহাল রাস্তার মধ্যে জ্যান্ত মাছ ছেড়ে প্রতিবাদ জানালেন এলাকাবাসীরা। বারবার প্রশাসনের দোরে দোরে ঘুরেও রাস্তার হাল ফেরাতে পারেন নি গ্রামবাসীরা।তাই এবার রাস্তায় মাছ ছেড়ে প্রতিবাদ জানালেন বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলের হীড়বাঁধ ব্লক এলাকার বিরাডি গ্রামের মানুষ।
স্থানীয় বাসিন্দা গণেশ বাউরি জানালেন, মশিয়াড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরাডি থেকে বড়জোড় রাস্তাটি দীর্ঘদিন বেহাল। জায়গায় জায়গায় বিশালাকার গর্ত আর খানাখন্দে ভর্তি। চলতি বর্ষায় যানচলাচল তো দূরের কথা হেঁটে যাতায়াত করা মুশকিল। এই রাস্তার উপর ধাদকিডিহি, দিগতোড়, সিমলাবাঁধ, বামনি সহ মশিয়াড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের কয়েক হাজার মানুষ নির্ভরশীল।
আর ও পড়ুন টলিউডের মিষ্টি নায়িকা কে? নাম জেনে নিন
এমনকি এই রাস্তা দিয়ে পার্শ্ববর্ত্তী জেলার মানবাজারেও সহজেই পৌঁছে যাওয়া যায়। প্রশাসনিক স্তরে বেহাল এই রাস্তা সংস্কারের আবেদন জানালেও কোন কাজ হয়নি। এই অবস্থায় গ্রামবাসীরা রাস্তার জমা জলে মাছ ছেড়ে প্রতিবাদ জানালেন । উল্লেখ্য এই এলাকার বিধায়ক জ্যোৎস্না মান্ডি রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরের মন্ত্রী।
আবার এই এলাকার সাংসদও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তাদের দ্বারা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা রাজ্য-কেন্দ্রের দুই মন্ত্রী থাকা সত্বেও আর কতো দিন এভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই রাস্তা দিয়ে তারা যাতায়াত করবেন এই প্রশ্ন তুলছেন হীড়বাধের বিরাডি গ্রামের মানুষ। এ বিষয়ে মন্ত্রী জ্যোৎস্না মানুষের সাথে যোগাযোগ করা হলে বলেন বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখে পরে জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য, বারবার প্রশাসনের দোরে দোরে ঘুরেও রাস্তার হাল ফেরাতে পারেন নি গ্রামবাসীরা।তাই এবার রাস্তায় মাছ ছেড়ে প্রতিবাদ জানালেন বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলের হীড়বাঁধ ব্লক এলাকার বিরাডি গ্রামের মানুষ। স্থানীয় বাসিন্দা গণেশ বাউরি জানালেন, মশিয়াড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরাডি থেকে বড়জোড় রাস্তাটি দীর্ঘদিন বেহাল। জায়গায় জায়গায় বিশালাকার গর্ত আর খানাখন্দে ভর্তি। চলতি বর্ষায় যানচলাচল তো দূরের কথা হেঁটে যাতায়াত করা মুশকিল। এই রাস্তার উপর ধাদকিডিহি, দিগতোড়, সিমলাবাঁধ, বামনি সহ মশিয়াড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের কয়েক হাজার মানুষ নির্ভরশীল।