নাগাল্যান্ডে সেনার গুলি চালানো নিয়ে কি ব্যাখ্যা দিলেন শাহ। নিরাপত্তারক্ষীদের গুলি চালনা নিয়ে অমিত শাহ আজ বলেন, গত ৪ ডিসেম্বর বিকেলে সন্দেহজনক ওই এলাকায় অভিযান চালায় সেনাবাহিনী। ওইসময় অভিযানস্থলে পৌঁছে যায় একটি গাড়ি। সেটিকে থামতে বলে সেনা। পাশাপাশি সেটিকে থামানোর চেষ্টাও করা হয়। থামার পরিবর্তে গাড়িটি ওই জায়গা থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এতেই সন্দেহ হয় সেনার। মনে করা হয় গাড়িটিতে রয়েছে বিদ্রোহীরা। এরপরই গাড়িটিকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় সেনা।
আরো পড়ুন- রোগ-ব্যধি দূর করার সব থেকে বড় ওষুধ হল ‘সেক্স’
এতে গাড়িটিতে থাকা ৮ জনের মধ্যে ৬ জনের মৃত্যু হয়। পরে বোঝা যায় নিহতরা বিরোহী নন। আহত ২ জনকে হাসপাতালে নিয়ে যায় সেনা। ওই ঘটনার পর গ্রামবাসীরা সেনাবাহিনীকে ঘিরে ধরে। দুটি গাড়ি জ্বালিয়ে দেয়। পাশাপাশি তাদের উপরে হামলাও চালানো হয়। এতে এক জওয়ানের মৃত্যু হয়। আরও অনেক জওয়ান আহত হন। এর পাশাপাশি হামলাকারীদের ছত্রভঙ্গ করার জন্য গুলি চালাতে হয় সেনাকে। তাতেই মৃত্যু হয় আরও ৭ জনের। অনেকে আহত হন। স্থানীয় প্রশাসন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেছে। পরিস্থিতি উত্তেজনাপূর্ণ থাকলেও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
উল্লেখ্য, প্রথমে গত কাল রাতে ভুল বোঝাবুঝির জেরে নিরীহ, নিরস্ত্র ৬ জন গ্রামবাসীকে গুলি করে হত্যা। তার পরে দেহ নিতে আসা গ্রামবাসীদের উপরে আরও এক প্রস্ত গুলিচালনা। মৃত্যু ১০ জনের। গ্রামবাসীদের আক্রমণে হত সেনার এক প্যারা কমান্ডো। তার পরে আবার আজ বিকেলে উত্তেজিত জনতা আসাম রাইফেলসের শিবিরে হানা দিলে তৃতীয় দফায় সংঘর্ষ। হত অন্তত ২।
অগ্নিগর্ভ নাগাল্যান্ডের মন জেলায় এখনও পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ১৬। জখম বহু। উত্তেজনা এড়াতে রাজ্য সরকার মন জেলায় মোবাইল ইন্টারনেট, ডেটা পরিষেবা, এসএমএস পরিষেবা বন্ধ করে দেয়। পরে অবশ্য পরিষেবা ফের চালু করা হয়। মুখ্যমন্ত্রী নেফিউ রিও দিল্লি সফর ও নাগা শান্তি আলোচনা সংক্রান্ত বৈঠক অসমাপ্ত রেখেই আজ বিকেলে কোহিমা পৌঁছলেন। আগামিকাল রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বন্ধ ডাকা হয়েছে। মন জেলায় জারি হয়েছে ১৪৪ ধারা।
উল্লেখ্য,নাগাল্যান্ডে সেনার গুলি চালানো নিয়ে কি ব্যাখ্যা দিলেন শাহ। নিরাপত্তারক্ষীদের গুলি চালনা নিয়ে অমিত শাহ আজ বলেন, গত ৪ ডিসেম্বর বিকেলে সন্দেহজনক ওই এলাকায় অভিযান চালায় সেনাবাহিনী। ওইসময় অভিযানস্থলে পৌঁছে যায় একটি গাড়ি। সেটিকে থামতে বলে সেনা। পাশাপাশি সেটিকে থামানোর চেষ্টাও করা হয়। থামার পরিবর্তে গাড়িটি ওই জায়গা থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এতেই সন্দেহ হয় সেনার। মনে করা হয় গাড়িটিতে রয়েছে বিদ্রোহীরা। এরপরই গাড়িটিকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় সেনা।এতে গাড়িটিতে থাকা ৮ জনের মধ্যে ৬ জনের মৃত্যু হয়। পরে বোঝা যায় নিহতরা বিরোহী নন। আহত ২ জনকে হাসপাতালে নিয়ে যায় সেনা।
ওই ঘটনার পর গ্রামবাসীরা সেনাবাহিনীকে ঘিরে ধরে। দুটি গাড়ি জ্বালিয়ে দেয়। পাশাপাশি তাদের উপরে হামলাও চালানো হয়। এতে এক জওয়ানের মৃত্যু হয়। আরও অনেক জওয়ান আহত হন। এর পাশাপাশি হামলাকারীদের ছত্রভঙ্গ করার জন্য গুলি চালাতে হয় সেনাকে। তাতেই মৃত্যু হয় আরও ৭ জনের। অনেকে আহত হন। স্থানীয় প্রশাসন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেছে। পরিস্থিতি উত্তেজনাপূর্ণ থাকলেও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।