প্রায় ২০০ ফুট কংক্রিটের ব্রিজের ভগ্নদশা যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারে বড়সড় দুর্ঘটনা। দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলফি ব্লকের জামতলা হাট সংলগ্ন টেংরা বিচি ঝিঙরের খালের উপর প্রায় ২০০ ফুট কংক্রিটের ভগ্ন দশা। এই ব্রিজের উপর দিয়ে চলে পাঁচ ছটি গ্রাম পঞ্চায়েতের হাজার হাজার মানুষ। ১৯৬০ সালে তৈরি এই ব্রিজ।বর্তমানে ব্রিজের অবস্থা একেবারে করুন, প্রতিনিয়ত দশ চাকা ১৪ চাকা ১৬ চাকা মাল ভর্তি লরি যাতায়াত করছে।
একইসঙ্গে স্থানীয় একটি হাসপাতাল, হাই স্কুল, ও একটি বাজারের লোকজন, অটো, টোটো, ভ্যান, রিক্সা, চলাচল করে। ব্রিজের তলায় সিমেন্টের চাওয়ার গুলো খসে পড়ে রড বেরিয়ে পড়েছে। বড় বড় গাড়িগুলো যখন এই ব্রিজের উপর দিয়ে যায় তখন স্প্রিং এর মত দুলতে থাকে ব্রিজটি। আতঙ্কিত হয়ে পড়ে গাড়ির চালক থেকে খালাসী এবং পথ চলতি সাধারণ মানুষ। তাদের দাবি অবিলম্বে এই বৃষ্টি কোন ইঞ্জিনিয়ার কে দিয়ে অবিলম্বে চেকআপ করিয়ে সংস্কার করা দরকার। যদি কোনদিন এখানে ব্রীজটি ভেঙে পড়ে, তাহলে এই এলাকার জনজীবন স্তব্ধ হয়ে যাবে। পাঁচ সাতটা অঞ্চলের লোকজনের চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে, থেমে যাবে মানুষের জীবনযাত্রা।
আরও পড়ুন – এই দুর্গে রাত কাটালেই মৃত্যু নিশ্চিত, জানেন কোথায় আছে এই দুর্গ, কি তার রহস্য
উল্লেখ্য, প্রায় ২০০ ফুট কংক্রিটের ব্রিজের ভগ্নদশা যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারে বড়সড় দুর্ঘটনা। দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলফি ব্লকের জামতলা হাট সংলগ্ন টেংরা বিচি ঝিঙরের খালের উপর প্রায় ২০০ ফুট কংক্রিটের ভগ্ন দশা। এই ব্রিজের উপর দিয়ে চলে পাঁচ ছটি গ্রাম পঞ্চায়েতের হাজার হাজার মানুষ। ১৯৬০ সালে তৈরি এই ব্রিজ।বর্তমানে ব্রিজের অবস্থা একেবারে করুন, প্রতিনিয়ত দশ চাকা ১৪ চাকা ১৬ চাকা মাল ভর্তি লরি যাতায়াত করছে। একইসঙ্গে স্থানীয় একটি হাসপাতাল, হাই স্কুল, ও একটি বাজারের লোকজন, অটো, টোটো, ভ্যান, রিক্সা, চলাচল করে। ব্রিজের তলায় সিমেন্টের চাওয়ার গুলো খসে পড়ে রড বেরিয়ে পড়েছে।
বড় বড় গাড়িগুলো যখন এই ব্রিজের উপর দিয়ে যায় তখন স্প্রিং এর মত দুলতে থাকে ব্রিজটি। আতঙ্কিত হয়ে পড়ে গাড়ির চালক থেকে খালাসী এবং পথ চলতি সাধারণ মানুষ। তাদের দাবি অবিলম্বে এই বৃষ্টি কোন ইঞ্জিনিয়ার কে দিয়ে অবিলম্বে চেকআপ করিয়ে সংস্কার করা দরকার। যদি কোনদিন এখানে ব্রীজটি ভেঙে পড়ে, তাহলে এই এলাকার জনজীবন স্তব্ধ হয়ে যাবে। পাঁচ সাতটা অঞ্চলের লোকজনের চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে, থেমে যাবে মানুষের জীবনযাত্রা।