এবারের কল্পতরু উতসবে প্রবেশ নিষেধ ভক্তদের। করোনা পরিস্থিতিতে কল্পতরু উৎসবের দিন ভক্তদের জন্য বন্ধই রইল কাশীপুর উদ্যানবাটী। ১ জানুয়ারি থেকে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত চলে শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের স্মৃতি বিজড়িত কল্পতরু উৎসব। ১৮৮৬ সালে বছর প্রথম দিনটাতেই কল্পতরু রূপে চলে গিয়েছিলেন শ্রীরামকৃষ্ণ। ভক্তদের আশীর্বাদ করে বলেছিলেন, ‘তোমাদের চৈতন্য হোক’। এরপর থেকেই হয়ে আসছে কল্পতরু উৎসব।
তবে ঠাকুর চৈতন্য হওয়ার কথা বলেছিলেন বটে, কিন্তু ক্রিসমাস এবং ৩১ ডিসেম্বর পার্ক স্ট্রিট চত্বরের লাগামছাড়া ভিড় দেখলে চৈতন্য হয়েছে বলে মনে হবে না। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক থেকে পই পই করে বলা হয়েছে, মাস্ক পরতে, দূরত্বনিধি মেনে চলতে। ভিড় এড়িয়ে যেতে। অথচ বড়দিনের রাতের যে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে, তাতে একটা পরামর্শেও কান দেওয়া হয়নি বলে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।
আর ও পড়ুন শীতের দাপট শুরু হয়েছে বাংলায়, কমবে আরও তাপমাত্রা
উল্লেখ্য, ২০২১ পেরিয়ে এল নতুন বছর ২০২২। নতুন বছরের কাছে প্রত্যেকের প্রত্যাশা, কালান্তক মহামারি যেন পৃথিবী থেকে বিদায় হয়। তবে এখন সময়টা খারাপ। দেশে-বিদেশে ফের সংক্রমণ বাড়ছে হু হু করে। করোনা পরিস্থিতিতে কল্পতরু উৎসবের দিন ভক্তদের জন্য বন্ধই রইল কাশীপুর উদ্যানবাটী। ১ জানুয়ারি থেকে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত চলে শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের স্মৃতি বিজড়িত কল্পতরু উৎসব। ১৮৮৬ সালে বছর প্রথম দিনটাতেই কল্পতরু রূপে চলে গিয়েছিলেন শ্রীরামকৃষ্ণ।
ভক্তদের আশীর্বাদ করে বলেছিলেন, ‘তোমাদের চৈতন্য হোক’। এরপর থেকেই হয়ে আসছে কল্পতরু উৎসব। তবে ঠাকুর চৈতন্য হওয়ার কথা বলেছিলেন বটে, কিন্তু ক্রিসমাস এবং ৩১ ডিসেম্বর পার্ক স্ট্রিট চত্বরের লাগামছাড়া ভিড় দেখলে চৈতন্য হয়েছে বলে মনে হবে না। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক থেকে পই পই করে বলা হয়েছে, মাস্ক পরতে, দূরত্বনিধি মেনে চলতে। ভিড় এড়িয়ে যেতে। অথচ বড়দিনের রাতের যে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে, তাতে একটা পরামর্শেও কান দেওয়া হয়নি বলে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। করোনা পরিস্থিতিতে কল্পতরু উৎসবের দিন ভক্তদের জন্য বন্ধই রইল কাশীপুর উদ্যানবাটী। ১ জানুয়ারি থেকে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত চলে শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের স্মৃতি বিজড়িত কল্পতরু উৎসব।
১৮৮৬ সালে বছর প্রথম দিনটাতেই কল্পতরু রূপে চলে গিয়েছিলেন শ্রীরামকৃষ্ণ। ভক্তদের আশীর্বাদ করে বলেছিলেন, ‘তোমাদের চৈতন্য হোক’। এরপর থেকেই হয়ে আসছে কল্পতরু উৎসব। তবে ঠাকুর চৈতন্য হওয়ার কথা বলেছিলেন বটে, কিন্তু ক্রিসমাস এবং ৩১ ডিসেম্বর পার্ক স্ট্রিট চত্বরের লাগামছাড়া ভিড় দেখলে চৈতন্য হয়েছে বলে মনে হবে না।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক থেকে পই পই করে বলা হয়েছে, মাস্ক পরতে, দূরত্বনিধি মেনে চলতে। ভিড় এড়িয়ে যেতে। অথচ বড়দিনের রাতের যে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে, তাতে একটা পরামর্শেও কান দেওয়া হয়নি বলে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।