“বন্দে ভারত এক্সেপ্রেস পুরোটাই ভাঁওতা” কটাক্ষ তৃনমূল মুখপাত্র কুণালের। বন্দে ভারত এক্সেপ্রেস পুরোটাই ভাঁওতা” প্রধানমন্ত্রী আসার আগে কটাক্ষ করলেন তৃনমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তাঁর যুক্তি,বন্দে ভারত এক্সেপ্রেসের গতি ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার বলে যে প্রচার চালানো তা পুরোপুরি মিথ্যে। কলকাতা থেকে জলপাইগুড়ির দূরত্ব ৫৬৬ কিলোমিটার।
তাহলে সরল পাটিগণিতের হিসেবে ১৬০ কিলোমিটার গতিতে চললে কীভাবে সাত-আট ঘণ্টা সময় লাগতে পারে? কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে বন্দে ভারতের যেতে যে সময় লাগছে তাতে ট্রেনের গতি কোনও ভাবেই ৭০ থেকে ৭৩ কিলোমিটারের বেশি নয়। যে গতিতে এখন শতাব্দী এক্সপ্রেস চলে। এর সঙ্গে বন্দে ভারতের ভাড়াও অনেক বেশি। তাছাড়া ওই ট্রেন এমন সময় নিউজলপাইগুড়ি পৌঁছাচ্ছে তাতে পর্যটকদের কোনও সুবিধা হবে না।
আরও পড়ুন – কোন অস্থায়ী বনকর্মীকে স্থায়ী করা যাবে না, স্পষ্ট বার্তা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের
বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠকে কুণাল বলেন, বন্দে ভারত এক্সেপ্রেসের গতি ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার বলে যে প্রচার চালানো তা পুরোপুরি মিথ্যে। ওই ট্রেন এমন সময় নিউজলপাইগুড়ি পৌঁছাচ্ছে তাতে পর্যটকদের কোনও সুবিধা হবে না। তাঁদের একটি দিনের হোটেল ভাড়া বাড়তি গুণতে হবে। এরকম একটি ট্রেন নিয়ে রেল ও কেন্দ্রের বিজেপি সরকার এমন প্রচার করছে যেন বিরাট কিছু পাচ্ছে বাংলা। নতুন ট্রেন সব সময়ই স্বাগত। কিন্তু একটা ট্রেন চালু করা নিয়ে যদি এত ঢাকঢোল পেটানো হয় হয়, তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কতগুলি ট্রেন চালু করেছিলেন একবার ভাবুন।
প্রসঙ্গত,
শুক্রবার এই ট্রেনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করতে কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। হাওড়া স্টেশন থেকে তিনি হাওড়া থেকে নিউজলপাইগুড়িগামী ট্রেনযাত্রার সবুজ সংকেত দেবেন।
উল্লেখ্য, “বন্দে ভারত এক্সেপ্রেস পুরোটাই ভাঁওতা” কটাক্ষ তৃনমূল মুখপাত্র কুণালের। বন্দে ভারত এক্সেপ্রেস পুরোটাই ভাঁওতা” প্রধানমন্ত্রী আসার আগে কটাক্ষ করলেন তৃনমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তাঁর যুক্তি,বন্দে ভারত এক্সেপ্রেসের গতি ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার বলে যে প্রচার চালানো তা পুরোপুরি মিথ্যে। কলকাতা থেকে জলপাইগুড়ির দূরত্ব ৫৬৬ কিলোমিটার।