পুরভোটের আগে ফের ভাঙনের মুখে বিজেপি। এবার ভাঙন উত্তরবঙ্গে। জলপাইগুড়ির জেলার বিজেপি সহ সভাপতি দল ছেড়ে যোগ দিলেন তৃণমূলে। বিজেপির জলপাইগুড়ি জেলা সহ সভাপতি ধরতিমোহন রায় রবিবার যোগ দেন তৃণমূলে। গেরুয়া শিবিরে তাঁকে নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছিল। তাই পুরভোটের মুখে তিনি পুরনো দলে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিলেন। জেলা তৃণমূলের সভানেত্রী মহুয়া গোপ ও চেয়ারম্যান খগেশ্বর রায়ের হাত ধরে তাঁর ঘরওয়াপসি হল। তিনি তৃণমূলে যোগ দিয়ে বলেন, ঘরে ফেরার অনুভূতি হচ্ছে তাঁর। এতদিনে তিনি প্রাণ খুলে নিঃশ্বাস নিতে পারছেন।
আর ও পড়ুন করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়
ধরতিমোহন রায় তৃণমূলে তাকাকালীন জলপাইগুড়ি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি এরপর তৃণমূল ছেড়ে যোগ দেন বিজেপিতে। বিজেপি তাঁকে জেলার সহ সভাপতি করে। কিন্তু আদতে তাঁকে নিস্ক্রিয় করে রাখা হয় বলে তিনি অভিযোগ করেন। তৃণমূলে যোগ দিয়ে তিনি বলেন, আগে তিনি তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে গিয়েছিলেন। নিশ্চয় বিজেপিতে যাওয়ার পিছনে কোনও কারণ ছিল। কিন্তু বিজেপিতে তাঁকে গুরুত্বহীন করে রাখা হয়েছিল।
তিনি এদিন বলেন, তৃণমূল ছাড়ার পরও দলের নেতারা তাঁরা খোঁজ নিতেন। অন্য দল করলেও যোগাযোগ ছিলই। প্রসঙ্গে বিজেপির তরফে জানানো হয়, তিনি তৃণমূলে গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। তাই তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার সময় তাঁকে জেলার সহ সভাপতি করা হয়েছিল। তারপরও তিনি বলছেন তাঁকে নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছিল। ওনার ধারণা ছিল, উনি বিজেপিতে এসে বিধানসভার টিকিট পাবেন। তা না হওয়াতেও দলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করছেন। এবার তিনি তৃণমূলে যোগ দিলেন। তাঁর তৃণমূলে যোগদানে বিজেপির কোনও ক্ষতি হবে না।
উল্লেখ্য, পুরভোটের আগে ফের ভাঙনের মুখে বিজেপি। এবার ভাঙন উত্তরবঙ্গে। জলপাইগুড়ির জেলার বিজেপি সহ সভাপতি দল ছেড়ে যোগ দিলেন তৃণমূলে। বিজেপির জলপাইগুড়ি জেলা সহ সভাপতি ধরতিমোহন রায় রবিবার যোগ দেন তৃণমূলে। গেরুয়া শিবিরে তাঁকে নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছিল। তাই পুরভোটের মুখে তিনি পুরনো দলে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিলেন। জেলা তৃণমূলের সভানেত্রী মহুয়া গোপ ও চেয়ারম্যান খগেশ্বর রায়ের হাত ধরে তাঁর ঘরওয়াপসি হল। তিনি তৃণমূলে যোগ দিয়ে বলেন, ঘরে ফেরার অনুভূতি হচ্ছে তাঁর। এতদিনে তিনি প্রাণ খুলে নিঃশ্বাস নিতে পারছেন।