ভালোবাসার বিনিসুতোয় ফের একবার পুরানো স্কুলে হারানো শৈশব-কৈশোর খুঁজতে হাজির প্রাক্তনীরা। কেউ ১বছর, তো কেউ এক দশক কেউ বা আবার ৪-৫ দশক আগেই ছেড়েছেন স্কুল। ভালোবাসার বিনিসুতোয় ফের একবার পুরানো স্কুলে হারানো শৈশব-কৈশোর খুঁজতে হাজির তারা। নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত সকলেই। জলপাইগুড়ির রাষ্ট্রীয় উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে ৭৫তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে শুরু হয়েছে তিনদিন ব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। শনিবার দ্বিতীয় দিনে অনুষ্ঠান পরিবেশন করলেন প্রাক্তনীরা।
অনুষ্ঠান দেখার পাশাপাশি বাল্যসখীদের সাথে চললো গল্পগুজব, ফটোসেশন।এদিন ৬শতাধিক প্রাক্তনী হাজির হয়েছিলেন রাষ্ট্রীয় উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে। মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন প্রাক্তনীদের একাংশ। ছিল মধ্যাহ্নভোজনের ব্যবস্থাও। রাতে অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করলেন বহিরাগত কন্ঠশিল্পী দুর্নিবার সাহা। উল্লেখ্য গতকাল শুক্রবার বিদ্যালয়ে তিনদিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সূচনা করেন রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের অধ্যক্ষ শিবপ্রেমানন্দজি মহারাজ।
সাথে ছিলেন পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান সৈকত চট্টোপাধ্যায়। প্রথমদিন থেকেই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ঘিরে সকলের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। স্কুলের প্রাক্তনী সংগঠনের সম্পাদিকা সুনীপা বন্ধ্যোপাধ্যায় বলেন, তিনদিন ব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় দিনটি ধার্য হয়েছে প্রাক্তনীদের জন্য। সদ্য প্রাক্তন হওয়া ছাত্রীদের পাশাপাশি ১৯৬০-৭০ সালে স্কুল থেকে পাশ করা প্রাক্তনীদের একাংশও হাজির হয়েছেন। এই স্কুলের সাথে তাদের আবেগ জড়িয়ে রয়েছে।
আরও পড়ুন – পুজোর আগে সেভাবে জমলো না বাম কর্মচারীদের নবান্ন অভিযান
উল্লেখ্য, কেউ ১বছর, তো কেউ এক দশক কেউ বা আবার ৪-৫ দশক আগেই ছেড়েছেন স্কুল। ভালোবাসার বিনিসুতোয় ফের একবার পুরানো স্কুলে হারানো শৈশব-কৈশোর খুঁজতে হাজির তারা। নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত সকলেই। জলপাইগুড়ির রাষ্ট্রীয় উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে ৭৫তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে শুরু হয়েছে তিনদিন ব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। শনিবার দ্বিতীয় দিনে অনুষ্ঠান পরিবেশন করলেন প্রাক্তনীরা। অনুষ্ঠান দেখার পাশাপাশি বাল্যসখীদের সাথে চললো গল্পগুজব, ফটোসেশন।
এদিন ৬শতাধিক প্রাক্তনী হাজির হয়েছিলেন রাষ্ট্রীয় উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে। মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন প্রাক্তনীদের একাংশ। ছিল মধ্যাহ্নভোজনের ব্যবস্থাও। রাতে অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করলেন বহিরাগত কন্ঠশিল্পী দুর্নিবার সাহা। উল্লেখ্য গতকাল শুক্রবার বিদ্যালয়ে তিনদিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সূচনা করেন রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের অধ্যক্ষ শিবপ্রেমানন্দজি মহারাজ।