
ভিনগ্রহীরা কি পাঠাচ্ছে পৃথিবীতে? জেনে নিন । মাঝে মধ্যেই বেরিয়ে আসছে আলোর স্রোত। আবার থেকে থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছে। ফের কয়েক মাস পর দেখা যাচ্ছে সেই স্রোত। আকাশগঙ্গা ছায়াপথ (মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সি)-এর কেন্দ্রস্থলের কাছাকাছি কোনও জায়গা থেকে আসছে এই আলোর স্রোত। কিন্তু কারা পাঠাচ্ছে? তাহলে কি ভিনগ্রহীরা? সেই নিয়েই বাড়ছে ধন্দ। বিষয়টি নিয়ে ভেবে চলেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।
আর ও পড়ুন গণেশ উৎসবের উদ্যাপনে বিধিনিষেধ জারি করেছে মহারাষ্ট্র সরকার
এই আলোর স্রোত যখন দেখা যাচ্ছে, তখন তার বেশ শক্তিশালী, জোরালো রূপ ধরা পড়ছে। আর তা সব সময় মহাকাশের শুধু একটি দিক থেকেই আসছে। মনে হবে, কারা যেন সেই দিক থেকেই পাঠাচ্ছে আলোর ঝলক। অত্যন্ত শক্তিশালী রেডিয়ো টেলিস্কোপেই ধরা পড়ছে। নয়তো দেখা যাচ্ছে না।
আলোক বর্ণালীর একটি প্রান্তে রয়েছে গামা রশ্মি, এক্স রশ্মি ও অতিবেগুনি রশ্মি। মাঝখানে রয়েছে দৃশ্যমান আলো। যার মধ্যে রয়েছে লাল থেকে বেগুনি সাতটি রং। আলোক বর্ণালীর অন্য প্রান্তে রয়েছে রেডিও তরঙ্গ, মাইক্রোওয়েভ, অবলোহিত রশ্মি ও নিয়ার ইনফ্রারেড রশ্মি।
এই বর্ণালীতে তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম (কম্পাঙ্ক সবচেয়ে বেশি) গামা রশ্মির। তার পরে রয়েছে এক্স রশ্মি ও অতিবেগুনি রশ্মি ও দৃশ্যমান আলো। এখন এই আলোর ব্যখ্যা খুঁজতেই মাথায় হাত বিজ্ঞানীদের।
উল্লেখ্য, কয়েক মাস পর দেখা যাচ্ছে সেই স্রোত। আকাশগঙ্গা ছায়াপথ (মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সি)-এর কেন্দ্রস্থলের কাছাকাছি কোনও জায়গা থেকে আসছে এই আলোর স্রোত। কিন্তু কারা পাঠাচ্ছে? তাহলে কি ভিনগ্রহীরা? সেই নিয়েই বাড়ছে ধন্দ। বিষয়টি নিয়ে ভেবে চলেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এই আলোর স্রোত যখন দেখা যাচ্ছে, তখন তার বেশ শক্তিশালী, জোরালো রূপ ধরা পড়ছে। আর তা সব সময় মহাকাশের শুধু একটি দিক থেকেই আসছে। মনে হবে, কারা যেন সেই দিক থেকেই পাঠাচ্ছে আলোর ঝলক। অত্যন্ত শক্তিশালী রেডিয়ো টেলিস্কোপেই ধরা পড়ছে। নয়তো দেখা যাচ্ছে না।
আলোক বর্ণালীর একটি প্রান্তে রয়েছে গামা রশ্মি, এক্স রশ্মি ও অতিবেগুনি রশ্মি। মাঝখানে রয়েছে দৃশ্যমান আলো। যার মধ্যে রয়েছে লাল থেকে বেগুনি সাতটি রং। আলোক বর্ণালীর অন্য প্রান্তে রয়েছে রেডিও তরঙ্গ, মাইক্রোওয়েভ, অবলোহিত রশ্মি ও নিয়ার ইনফ্রারেড রশ্মি।