মাঝারি মাপের তেলে ভোলা মাছ উঠলো কুলতলিতে । এবার একটি মাঝারি মাপের তেলে ভোলা মাছ পাওয়া গেল সুন্দরবনের কুলতলিতে। জানা গেল, গত সোমবার কুলতলির দেউলবাড়ির চিতুরি এলাকা থেকে বাসুদেব বৈদ্য,পবিএ বিশ্বাস ও মিঠুন নাইয়া এই তিনজন মৎস্যজীবি মিলে সরকারি অনুমতি নিয়ে রায়দীঘি রেঞ্জের বাঘমারা বিট অফিস লাগোয়া ঠাকুরান নদীতে মাছ ও কাঁকড়া ধরতে যায়।
এই সপ্তাহের সোমবার মাছ ও কাঁকড়া ধরে ফেরার পথে এদিন বিকালে ভাঁটার সময় ঠাকুরান নদীর মেছুয়া খালে একটি মাঝারি মাপের তেলে ভোলা মাছকে নদীর চরে পড়ে থাকতে দেখে।ওরা আর কাল বিলম্ব না করে মাছটিকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসে।
আর ও পড়ুন সুন্দরবনের নদীতে ভেসে এলো হরিণের মৃতদেহ, এলাকায় চাঞ্চল্য
এই ব্যাপারে ওই মৎস্যজীবি বাসুদেব বৈদ্য বলেন, আমরা বহুবছর ধরে সুন্দরবনের নদীতে মাছ কাঁকড়া ধরে জীবিকা নির্বাহ করি।এদিনের মাছটি দেখে মনে হয় কোন ভাবে আঘাত পেয়ে গভীর নদী থেকে এই খালে এসে পড়ে মারা যায়। মাছটির ওজন প্রায় ১৭ কেজি। আমরা এখন মাছটিকে বরফ দিয়ে রেখেছি। আর তাঁর এই মাছ দেখার জন্য বহু মানুষ তাদের বাড়িতে ভীড় করছে।
তবে মঙ্গলবার সকালে কয়েকজন ব্যবসায়ী এসেছিল মাছটিকে কেনার জন্য। তবে মাছটি এখনো বিক্রি হয় নি। তবে মোটা অংকের বিনিময়ে মাছটি বিক্রি করে কপাল খুলতে চাইছে এই মৎস্যজীবিরা।এই মাছের পেটে থাকা পটকা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ, জিনিসপত্র তৈরি হয়।যা অস্ত্রোপচারের পর সেলাইয়ের কাজে ব্যবহার করা হয় বলে জানা গেল।
উল্লেখ্য,মাঝারি মাপের তেলে ভোলা মাছ উঠলো কুলতলিতে । এবার একটি মাঝারি মাপের তেলে ভোলা মাছ পাওয়া গেল সুন্দরবনের কুলতলিতে। জানা গেল, গত সোমবার কুলতলির দেউলবাড়ির চিতুরি এলাকা থেকে বাসুদেব বৈদ্য,পবিএ বিশ্বাস ও মিঠুন নাইয়া এই তিনজন মৎস্যজীবি মিলে সরকারি অনুমতি নিয়ে রায়দীঘি রেঞ্জের বাঘমারা বিট অফিস লাগোয়া ঠাকুরান নদীতে মাছ ও কাঁকড়া ধরতে যায়।
এই সপ্তাহের সোমবার মাছ ও কাঁকড়া ধরে ফেরার পথে এদিন বিকালে ভাঁটার সময় ঠাকুরান নদীর মেছুয়া খালে একটি মাঝারি মাপের তেলে ভোলা মাছকে নদীর চরে পড়ে থাকতে দেখে।ওরা আর কাল বিলম্ব না করে মাছটিকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসে।