মঙ্গলাহাট খুললেও, প্রথম দিনে সেভাবে দেখা মিলনা খদ্দেরের

মঙ্গলাহাট খুললেও, প্রথম দিনে সেভাবে দেখা মিলনা খদ্দেরের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
মঙ্গলাহাট

শর্তসাপেক্ষে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ মঙ্গলাহাট খুললেও, প্রথম দিনে সেভাবে দেখা মিলনা খদ্দেরের । করোনা  সংক্রমণ লাগামছাড়া হওয়ায় গত সপ্তাহে হাওড়া জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল হাওড়ার মঙ্গলা হাট । তবে এক প্রকার ব্যবসায়ীদের চাপে আজ রবিবার থেকে আবারো শুরু হলো মঙ্গলা হাটে বেচাকেনা । তবে হাওড়া প্রশাসনের পক্ষ থেকে বেশ কিছু শর্তসাপেক্ষে খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে মঙ্গলা হাটকে ।

১) ক্রেতা ও বিক্রেতা সকলেই মাক্স ব্যবহার ও স্যানিটেশন করতে হবে।

২) সকলে তা ব্যবহার করছে কিনা তা লক্ষ্য রাখার দায়িত্ব মঙ্গলা হাট কর্তৃপক্ষর।

৩) মঙ্গলা হাট চট্টরে মাইকিং, পোস্টারিং এর ব্যবস্থা করাতে হবে ।

৪) প্রতিদিন মার্কেট চত্বর পুরোপুরি স্যানিটেশন করতে হবে। ইত্যাদি

 

রবি, সোম, মঙ্গল এই তিন দিন দূর দূরান্ত থেকে ব্যবসা করতে আসেন ছোট-বড় প্রায় লক্ষাধিক মানুষ । রবিবার মূলত পাইকারি ব্যবসায়ীরা আসেন মঙ্গলা হাটে । আর মঙ্গলবার হয় খুচরো ব্যবসা । সেদিন মানুষের ভিড় আরো বেশি হয় ।

 

গত বছরের ন্যায় এবারও হার্ট বন্ধ করে দেওয়া হলে চরম আর্থিক সংকটে পড়বে দশ লক্ষেরও অধিক মানুষ । তাই ব্যবসায়ীরা চাইছেন শর্তসাপেক্ষে যেন খোলা থাকে এশিয়ার সর্ববৃহৎ এই হাট । তবে দেখার এই পরিস্থিতিতে কতটা নজরদারি চালানো সম্ভব অথবা আদৌ নজরদারি রাখা সম্ভব কিনা সেটাই দেখার ।

 

আর ও পড়ুন    নাবালিকা ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে তার মায়ের প্রেমিককে গ্রেফতার করল পুলিশ

 

উল্লেখ্য, শর্তসাপেক্ষে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ মঙ্গলাহাট খুললেও, প্রথম দিনে সেভাবে দেখা মিলনা খদ্দেরের । করোনা  সংক্রমণ লাগামছাড়া হওয়ায় গত সপ্তাহে হাওড়া জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল হাওড়ার মঙ্গলা হাট । তবে এক প্রকার ব্যবসায়ীদের চাপে আজ রবিবার থেকে আবারো শুরু হলো মঙ্গলা হাটে বেচাকেনা । তবে হাওড়া প্রশাসনের পক্ষ থেকে বেশ কিছু শর্তসাপেক্ষে খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে মঙ্গলা হাটকে । রবি, সোম, মঙ্গল এই তিন দিন দূর দূরান্ত থেকে ব্যবসা করতে আসেন ছোট-বড় প্রায় লক্ষাধিক মানুষ ।

 

রবিবার মূলত পাইকারি ব্যবসায়ীরা আসেন মঙ্গলা হাটে । আর মঙ্গলবার হয় খুচরো ব্যবসা । সেদিন মানুষের ভিড় আরো বেশি হয় । গত বছরের ন্যায় এবারও হার্ট বন্ধ করে দেওয়া হলে চরম আর্থিক সংকটে পড়বে দশ লক্ষেরও অধিক মানুষ । তাই ব্যবসায়ীরা চাইছেন শর্তসাপেক্ষে যেন খোলা থাকে এশিয়ার সর্ববৃহৎ এই হাট । তবে দেখার এই পরিস্থিতিতে কতটা নজরদারি চালানো সম্ভব অথবা আদৌ নজরদারি রাখা সম্ভব কিনা সেটাই দেখার ।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top