মছলন্দপুর রেলপথ নিয়ে শান্তনু ঠাকুরের সঙ্গে আলোচনায় শিয়ালদহ ডিভিশনের ডিআরএম । আশায় বুক বাঁধছে সরুপনগরের বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার দুপুরে বনগাঁ – শিয়ালদহ শাখার মছলন্দপুর স্টেশনে এলেন পূর্ব রেলের শিয়ালদহ ডিভিসনের DRM এস পি সিং। রেলের স্পেশাল কোচে প্লাটফর্মের উপরে কোচের মধ্যে বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরের সঙ্গে মিটিং করেছেন । মছলন্দপুর -স্বরুপনগর নতুন রেলপথ নিয়ে আলোচনা করেন।
পাশাপাশি ডিআরএম স্পেশাল কোচ ট্রেনে শান্তনু ঠাকুরকে সঙ্গে নিয়ে মছলন্দপুর ও গোবরডাঙার মাঝামাঝি যে জায়গা থেকে স্বরূপনগরে রেলপথ যাওয়ার কথা সেই জায়গাও পরিদর্শন করেন তারা। সরুপনগর থেকে মছলন্দপুর রেল পথ জুড়ে গেলে উপকৃত হবে বহু মানুষ, বর্তমানে স্বরূপনগর থেকে মছলন্দপুরে ট্রেন ধরতে আসা নিত্যযাত্রীরা জানিয়েছেন মছলন্দপুরে আসতেই তাদের যাতায়াত খরচ প্রায় একশো টাকা পড়ে যায়।
অনেকে কলকাতায় কাজের গিয়ে রাতে বাড়িতে ফিরতে পারেন না। ট্রেন যোগাযোগ হলে রাতে বাড়ি ফিরতে তাদের অসুবিধা হবে না এমনটাই জানান তারা। প্রসঙ্গত রেলমন্ত্রী থাকাকালীন একসময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মছলন্দপুর থেকে স্বরূপনগর এবং বনগাঁ থেকে বাগদা রেল পথের পরিকল্পনা করেছিলেন । তবে অল্পদিনেই তিনি মন্ত্রী থেকে অব্যহতি নেওয়ায় সে কাজ এগোয়িনী। পুনরায় নতুন করে পরিদর্শন হওয়ায় আবারও আশার আলো দেখতে শুরু করেছে স্বরূপনগরবাসী ।
আরও পড়ুন – পঞ্চায়েত ভোটে রক্তের বদলে ঝরবে রক্ত, হুঁশিয়ারি দেবদাস মন্ডলের
উল্লেখ্য, মছলন্দপুর রেলপথ নিয়ে শান্তনু ঠাকুরের সঙ্গে আলোচনায় শিয়ালদহ ডিভিশনের ডিআরএম । আশায় বুক বাঁধছে সরুপনগরের বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার দুপুরে বনগাঁ – শিয়ালদহ শাখার মছলন্দপুর স্টেশনে এলেন পূর্ব রেলের শিয়ালদহ ডিভিসনের DRM এস পি সিং। রেলের স্পেশাল কোচে প্লাটফর্মের উপরে কোচের মধ্যে বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরের সঙ্গে মিটিং করেছেন । মছলন্দপুর -স্বরুপনগর নতুন রেলপথ নিয়ে আলোচনা করেন।
পাশাপাশি ডিআরএম স্পেশাল কোচ ট্রেনে শান্তনু ঠাকুরকে সঙ্গে নিয়ে মছলন্দপুর ও গোবরডাঙার মাঝামাঝি যে জায়গা থেকে স্বরূপনগরে রেলপথ যাওয়ার কথা সেই জায়গাও পরিদর্শন করেন তারা। সরুপনগর থেকে মছলন্দপুর রেল পথ জুড়ে গেলে উপকৃত হবে বহু মানুষ, বর্তমানে স্বরূপনগর থেকে মছলন্দপুরে ট্রেন ধরতে আসা নিত্যযাত্রীরা জানিয়েছেন মছলন্দপুরে আসতেই তাদের যাতায়াত খরচ প্রায় একশো টাকা পড়ে যায়।