মধুবনে রাধিকার গানে সানি লিওনের অশ্লীল নাচ, সরব হলেন ধর্মগুরুর। নয়া বিতর্কে তোলপাড় দেশ। সারেগামা মিউজিকের নতুন আইটেম নম্বরের ভিডিও ঘিরেই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন অনেকে। অনেকে ভিডিওটি বয়কটের ডাক দিয়েছিলেন। এবার সেই প্রতিবাদে সামিল হলেন মথুরার ধর্মগুরুরাও। শ্রী রাধিকাকে গানের মধ্যে যেভাবে অপমান করা হয়েছে, সেই প্রতিবাদে আদালতে দ্বারস্থ হওয়ার কথাও তুলেছেন অনেকে। কণিকা কাপুর এবং অরিন্দম চক্রবর্তীর নতুন গান ‘মধুবন মে রাধিকা’ একটি আইটেম নম্বর। যে গানে স্বল্প পোশাকে নাচ করেছেন সানি লিওন।
গানের সঙ্গে মানানসই নাচের অঙ্গভঙ্গিও। সানির নাচ এবং পোশাক ঘিরেই বিতর্কের শুরু। কেউ কেউ বলেছেন, ‘রাধা নটী ছিলেন না’, আবার কেউ লিখেছেন, ‘মধুবনে রাধিকা এমন অশ্লীল নাচ করতেন না’। যার কারণে মিউজিক ভিডিওটি নিষিদ্ধ করার দাবি তোলেন অনেকে।
আর ও পড়ুন এই পৌর নির্বাচনে সারা বাংলায় বিপুলভাবে জিতবে বিজেপি, মুকুল রায়
সানির ওই মিউজিক ভিডিও দেখার পর বৃন্দাবনের সন্ত নবল গিরি মহারাজের বক্তব্য, সরকার অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে এবং তাঁর ভিডিও অ্যালবামটি নিষিদ্ধ না করলে এবার তাঁরাই আদালতের দ্বারস্থ হবেন। সময় থাকতে ভিডিওটি তুলে নিয়ে সাধারণের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিতে পারেন নায়িকা। নতুবা তাঁকে ভারতে থাকতে দেওয়া উচিত নয়।
অখিল ভারতীয় তীর্থ পুরোহিত মহাসভার জাতীয় সভাপতি মহেশ পাঠকও ক্ষোভ উগরে দিয়ে অভিযোগ তুলেছেন সানির বিরুদ্ধে। তিনি বলেছেন, ‘এমন অসম্মানজনক উপস্থাপনার মাধ্যমে ব্রজভূমির ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করা হয়েছে।’ যদিও সানি লিওন বা সারেগামা মিউজিক সংস্থার তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি এই বিষয়ে।
উল্লেখ্য, মধুবনে রাধিকার গানে সানি লিওনের অশ্লীল নাচ, সরব হলেন ধর্মগুরুর। নয়া বিতর্কে তোলপাড় দেশ। সারেগামা মিউজিকের নতুন আইটেম নম্বরের ভিডিও ঘিরেই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন অনেকে। অনেকে ভিডিওটি বয়কটের ডাক দিয়েছিলেন। এবার সেই প্রতিবাদে সামিল হলেন মথুরার ধর্মগুরুরাও।
শ্রী রাধিকাকে গানের মধ্যে যেভাবে অপমান করা হয়েছে, সেই প্রতিবাদে আদালতে দ্বারস্থ হওয়ার কথাও তুলেছেন অনেকে। কণিকা কাপুর এবং অরিন্দম চক্রবর্তীর নতুন গান ‘মধুবন মে রাধিকা’ একটি আইটেম নম্বর। যে গানে স্বল্প পোশাকে নাচ করেছেন সানি লিওন। গানের সঙ্গে মানানসই নাচের অঙ্গভঙ্গিও। সানির নাচ এবং পোশাক ঘিরেই বিতর্কের শুরু। কেউ কেউ বলেছেন, ‘রাধা নটী ছিলেন না’, আবার কেউ লিখেছেন, ‘মধুবনে রাধিকা এমন অশ্লীল নাচ করতেন না’। যার কারণে মিউজিক ভিডিওটি নিষিদ্ধ করার দাবি তোলেন অনেকে।