মধ্যমগ্রামের যুবক, মামার বাড়িতে এসে ইছামতি নদীতে ঝাপ। যুবক নদীতে নিখোঁজ নিয়ে একাধিক প্রশ্ন চিহ্ন উঠছে। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহাকুমার হাসনাবাদ থানা হাসনাবাদ গ্রাম পঞ্চায়েতের আঙ্কনারা গ্রামের ঘটনা। পার হাসনাবাদ ফেরিঘাটে মধ্যমগ্রামের বছর ২২ এর, যুবক সুমন প্রামাণিক গত কয়েকদিন আগে মামার বাড়ি হাসনাবাদে বেড়াতে আসে।
তারপর আর যায়না, বুধবার বিকেলবেলা বাড়ি থেকে মা, রমা প্রামানিক এর কাছ থেকে কুড়ি টাকা ধার করে। দোকানে জিনিস কেনার নাম করে ইছামতি নদীর ধারে এসে নদীতে ঝাঁপ দেয় বলে জানা গেছে। কয়েকজন মাঝি মোল্লা দেখল তাকে উদ্ধার করতে পারিনি। আস্তে আস্তে নদীর স্রোতের সঙ্গে জোয়ারে ভেসে যায়। এরপর খোঁজাখুঁজি তল্লাশি চালালে সুমনের খোঁজ পায়না।
নিখোঁজ যুবকের রমা প্রামানিক বলেন,আমরা মধ্যমগ্রাম একটি ভাড়া বাড়িতে থাকি। এখানে জমি কিনেছিলাম, সেই জমিতে মাটি ফেলার জন্য এসেছি। আমার কাছ থেকে ১০০, টাকা ধার চাই দোকানে জিনিসপত্র কিনবো বলে, কিন্তু আমি ২০, টাকা দেই সেই টাকা নিয়ে প্রথমে তার ঠাকুমার সঙ্গে দেখা করেন। তারপর শুনি ইচ্ছামতী নদীতে তলিয়ে গেছে আমার ছেলে।
আর ও পড়ুন আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে জমি জবরদখল,তোলাবাজির অভিযোগ
কয়েকজন ছুটে গিয়ে আমার খবর দিলে আমি এসে দেখি আর তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না ।বাবা প্রভাত প্রামাণিক নদীর ধারে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাকে আর খুঁজে পায়নি। ওই যুবকের নিখোঁজের অভিযোগ করেছে হাসনাবাদ থানায় পুলিশ ঘটনাস্থলে, গিয়ে যুবককে খোঁজাখুঁজি করার জন্য একদিকে মাঝি মোল্লা অন্যদিকে ডুবুরি কে খেয়ে নামিয়েছে অভিমানে না ১০০, টাকা না পেয়ে ইছামতি নদীতে ঝাঁপ দিয়েছে।
নিখোঁজের পিছনে একাধিক প্রশ্ন উঠছে অন্য কোনো কারণ আছে কিনা সেটাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে যুবক প্রতিবন্ধী যুবক জন্মে থেকে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন।
উল্লেখ্য, মধ্যমগ্রামের যুবক, মামার বাড়িতে এসে ইছামতি নদীতে ঝাপ। যুবক নদীতে নিখোঁজ নিয়ে একাধিক প্রশ্ন চিহ্ন উঠছে। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহাকুমার হাসনাবাদ থানা হাসনাবাদ গ্রাম পঞ্চায়েতের আঙ্কনারা গ্রামের ঘটনা। পার হাসনাবাদ ফেরিঘাটে মধ্যমগ্রামের বছর ২২ এর, যুবক সুমন প্রামাণিক গত কয়েকদিন আগে মামার বাড়ি হাসনাবাদে বেড়াতে আসে।
তারপর আর যায়না, বুধবার বিকেলবেলা বাড়ি থেকে মা, রমা প্রামানিক এর কাছ থেকে কুড়ি টাকা ধার করে। দোকানে জিনিস কেনার নাম করে ইছামতি নদীর ধারে এসে নদীতে ঝাঁপ দেয় বলে জানা গেছে। কয়েকজন মাঝি মোল্লা দেখল তাকে উদ্ধার করতে পারিনি। আস্তে আস্তে নদীর স্রোতের সঙ্গে জোয়ারে ভেসে যায়। এরপর খোঁজাখুঁজি তল্লাশি চালালে সুমনের খোঁজ পায়না।
নিখোঁজ যুবকের রমা প্রামানিক বলেন,আমরা মধ্যমগ্রাম একটি ভাড়া বাড়িতে থাকি। এখানে জমি কিনেছিলাম, সেই জমিতে মাটি ফেলার জন্য এসেছি। আমার কাছ থেকে ১০০, টাকা ধার চাই দোকানে জিনিসপত্র কিনবো বলে, কিন্তু আমি ২০, টাকা দেই সেই টাকা নিয়ে প্রথমে তার ঠাকুমার সঙ্গে দেখা করেন। তারপর শুনি ইচ্ছামতী নদীতে তলিয়ে গেছে আমার ছেলে।