পরীক্ষার্থীদের মনোবল বাড়াতে উদ্যোগ বসিরহাটে। জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা আজ তৃতীয় দিন মাধ্যমিকে বসার আগে পরীক্ষার্থীদের মনোবল বাড়াতে উদ্যোগ বসিরহাটে । দীর্ঘ দু’বছর পর করোনা আতঙ্ক কাটিয়ে অবশেষে শুরু হলো জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা মাধ্যমিক।
বিগত বছর গুলিতে এই সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা কখনো অনলাইনে আবার কখনো বাড়ি বসে পরীক্ষা দিয়েছে। যার ফলে হারিয়ে গিয়েছিল মাধ্যমিকের সেই পুরনো মেজাজ। কারণ একটাই করোনা আতঙ্ক। তাই দীর্ঘ দু’বছর পর মাধ্যমিক যখন তার নিজের স্বমহিমায় আবার অবতীর্ণ হয়েছে তার আগে যাতে পরীক্ষার্থীদের মনোবল ভেঙ্গে না পড়ে সেজন্য এক অভিনব উদ্যোগ নিলেন বসিরহাট পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত মহল্লা প্রধান দীপঙ্কর ঘোষ।
ধলতিথা সরলা বিদ্যাপীঠে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকার আগে ছাত্র-ছাত্রীদের মনবলকে চাঙ্গা রাখতে ফুল মিষ্টি দিয়ে সংবর্ধনা দেওয়া থেকে শুরু করে জলের বোতল প্রদান ও পরীক্ষা দেওয়ার প্রধান অস্ত্র কলম তুলে দেওয়া হলো। পাশাপাশি পরীক্ষাকেন্দ্রে যদি কোনো ছাত্রছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে তার জন্য একটি মেডিকেল ক্যাম্প ও জরুরী পরিষেবার জন্য একটি অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আর ও পড়ুন প্রায় দুই যুগ হয়ে গেলেও ইছামতি নদীর ওপর বাঁশের সাঁকো
যেহেতু করোনা এখনো পুরোপুরি নির্মূল হয়নি তাই পরীক্ষার্থীদের জন্য মাস্ক ও স্যানিটাইজারেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখনো পর্যন্ত বসিরহাটে পৌরবোর্ড গঠন হয়নি। কিন্তু তা সত্বেও দিপঙ্কর ঘোষ নিজের ওয়ার্ডের স্কুলের কাজে নেমে পড়েছেন। নবনির্বাচিত ওই পৌর কাউন্সিলরের এই অভিনব উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন পরীক্ষার্থী থেকে শুরু করে অভিভাবক ও শিক্ষক-শিক্ষিকারা।
উল্লেখ্য, পরীক্ষার্থীদের মনোবল বাড়াতে উদ্যোগ বসিরহাটে। জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা আজ তৃতীয় দিন মাধ্যমিকে বসার আগে পরীক্ষার্থীদের মনোবল বাড়াতে উদ্যোগ বসিরহাটে । দীর্ঘ দু’বছর পর করোনা আতঙ্ক কাটিয়ে অবশেষে শুরু হলো জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা মাধ্যমিক।
বিগত বছর গুলিতে এই সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা কখনো অনলাইনে আবার কখনো বাড়ি বসে পরীক্ষা দিয়েছে। যার ফলে হারিয়ে গিয়েছিল মাধ্যমিকের সেই পুরনো মেজাজ। কারণ একটাই করোনা আতঙ্ক। তাই দীর্ঘ দু’বছর পর মাধ্যমিক যখন তার নিজের স্বমহিমায় আবার অবতীর্ণ হয়েছে তার আগে যাতে পরীক্ষার্থীদের মনোবল ভেঙ্গে না পড়ে সেজন্য এক অভিনব উদ্যোগ নিলেন বসিরহাট পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত মহল্লা প্রধান দীপঙ্কর ঘোষ।
ধলতিথা সরলা বিদ্যাপীঠে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকার আগে ছাত্র-ছাত্রীদের মনবলকে চাঙ্গা রাখতে ফুল মিষ্টি দিয়ে সংবর্ধনা দেওয়া থেকে শুরু করে জলের বোতল প্রদান ও পরীক্ষা দেওয়ার প্রধান অস্ত্র কলম তুলে দেওয়া হলো। পাশাপাশি পরীক্ষাকেন্দ্রে যদি কোনো ছাত্রছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে তার জন্য একটি মেডিকেল ক্যাম্প ও জরুরী পরিষেবার জন্য একটি অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করা হয়েছে।