মহালয়ার দিন থেকে নতুনভাবে শুরু হবে ক্যান্সার হাসপাতাল। উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রীত্ব পেয়েই কোচবিহারের একাধিক থেমে থাকা কর্মসূচি নিজে ঘুরে দেখলেন মন্ত্রী উদায়ন গুহ। শুক্রবার কোচবিহারে পৌঁছে ক্যান্সার সেন্টার, রবীন্দ্র ভবন, উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের দপ্তর অফিস ঘুরে দেখলেন মন্ত্রী। তবে এদিন সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ছিল ক্যান্সার সেন্টার এর গঠনমূলক আলোচনা। এই আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন, দেবাশীষ বণিক সহ অন্যান্য প্রশাসনিক কার্যকর্তারা।
সাংবাদিক বিবৃতিতে উদয়ন বাবু জানান, কোচবিহারের ক্যান্সার সেন্টার দীর্ঘদিনের ক্যান্সার হয়ে আছে, আমরা ইতিমধ্যেই মুম্বাইয়ের একটি সংগঠনের সাথে কথা বলেছি। তারা এর দায়িত্ব নেবে পুজোর আগেই। শুধু তাই নয় মহালয়ার দিন এর সমস্ত কাগজপত্রের কাজ শেষ হয়ে যাবে। তারা পরিচালনা করবে ক্যান্সার সেন্টার আমরা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছি।
সুতরাং এর ক্যান্সার সেন্টার চালু হলে একদিকে যেমন কোচবিহার তথা নিম্ন আসামের মানুষের উপকার হবে ঠিক তেমনি উপকার হবে আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ির মানুষের। ইতিমধ্যেই এই সেন্টারে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৬২ জন রোগী। সম্পূর্ণ আধুনিক পদ্ধতিতে এবং যন্ত্রপাতি সহযোগ ক্যান্সার সেন্টারকে পুন: সংস্কারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়াও এদিন উদয়ন বাবু রবীন্দ্র ভবন সহ উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের কার্যালয় পরিদর্শনে যান।
আরও পড়ুন – কদম্বগাছি প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের গাছের ডাল বিক্রি করার অভিযোগ
উল্লেখ্য, মহালয়ার দিন থেকে নতুনভাবে শুরু হবে ক্যান্সার হাসপাতাল। উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রীত্ব পেয়েই কোচবিহারের একাধিক থেমে থাকা কর্মসূচি নিজে ঘুরে দেখলেন মন্ত্রী উদায়ন গুহ। শুক্রবার কোচবিহারে পৌঁছে ক্যান্সার সেন্টার, রবীন্দ্র ভবন, উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের দপ্তর অফিস ঘুরে দেখলেন মন্ত্রী। তবে এদিন সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ছিল ক্যান্সার সেন্টার এর গঠনমূলক আলোচনা। এই আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন, দেবাশীষ বণিক সহ অন্যান্য প্রশাসনিক কার্যকর্তারা।
সাংবাদিক বিবৃতিতে উদয়ন বাবু জানান, কোচবিহারের ক্যান্সার সেন্টার দীর্ঘদিনের ক্যান্সার হয়ে আছে, আমরা ইতিমধ্যেই মুম্বাইয়ের একটি সংগঠনের সাথে কথা বলেছি। তারা এর দায়িত্ব নেবে পুজোর আগেই। শুধু তাই নয় মহালয়ার দিন এর সমস্ত কাগজপত্রের কাজ শেষ হয়ে যাবে। তারা পরিচালনা করবে ক্যান্সার সেন্টার আমরা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছি। সুতরাং এর ক্যান্সার সেন্টার চালু হলে একদিকে যেমন কোচবিহার তথা নিম্ন আসামের মানুষের উপকার হবে ঠিক তেমনি উপকার হবে আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ির মানুষের। ইতিমধ্যেই এই সেন্টারে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৬২ জন রোগী।