মহালয়ার আগে ধুলো ঝেড়ে রেডিও সারাচ্ছে বাঙালি। মহালয়ার শুরুতেই লম্বা লাইন রেডিও সারইয়ের দোকানে । মহালয়ার আর মাত্র কয়েকদিন বাকি। এদিন রেডিওতে বা টেলিভিশনে কান পাতলেই ভেসে আসে মহালয়ার সুর ৷ তখনই ঠিক মায়ের আগমনের বার্তা থেকে আমাদের ঢাকের কাঠি থেকে শঙ্খের আওয়াজ পুজোর গন্ধ মনে লেগে যায়৷ একটা পুজোর রেশ যেন বাঙালির মন ছুঁয়ে যায়। সেই মতো আমরা ধুলো জমা রেডিও থেকেও আওয়াজ বেরনো চাই, মহালয়ার জন্য রেডিও দোকানে ভিড় চলতে শুরু করেছে। আজকের দিনের মানুষ আধুনিক যুগে প্রবেশ করেছে।
একটা সময় ছিল মানুষের ঘরে ঘরে রেডিও থাকতো তার কদরও ছিল বেশ৷ কিন্তু আর ঘরে ঘরে সেভাবে আর দেখতে পাওয়া যায় না রেডিও৷ তবে অনেক মানুষ আছেন রেডিওতে মহালয়া না শুনলে যেন মন ভরে না৷ সেইমতো দক্ষিণ ২৪ পরগনা সুন্দরবনের এলাকার মানুষরা তাদের পুরানো রেডিও নিয়ে ভিড় জমাতে শুরু করেছে এলাকার রেডিও সারই দোকানে। মোবাইল ফোন আর ইন্টারনেটের জোড়া হামলায় তার কদর এখন অনেক টাই কমেছে। কিন্তু বছরের এই একটি দিন যেন তাকে ছাড়া চলে না আপামোর বাঙালির। তাই বাড়ির আর পাঁচটা অকেজো জিনিসের সঙ্গে এক কোণায় পড়ে থাকা রেডিও-র ধুলো ঝাড়তে ঝাড়তেই অনেকেই হাজির হচ্ছেন পাড়ার টিভি, রেডিও সারাইয়ের দোকানে।
আরও পড়ুন – ট্যাবলেটে দুর্গা মুর্তি বানিয়ে জাতীয়স্তরে পুরস্কৃত হল বীরভূমের প্রসেনজিৎ
উল্লেখ্য, মহালয়ার শুরুতেই লম্বা লাইন রেডিও সারইয়ের দোকানে । মহালয়ার আর মাত্র কয়েকদিন বাকি। এদিন রেডিওতে বা টেলিভিশনে কান পাতলেই ভেসে আসে মহালয়ার সুর ৷ তখনই ঠিক মায়ের আগমনের বার্তা থেকে আমাদের ঢাকের কাঠি থেকে শঙ্খের আওয়াজ পুজোর গন্ধ মনে লেগে যায়৷ একটা পুজোর রেশ যেন বাঙালির মন ছুঁয়ে যায়। সেই মতো আমরা ধুলো জমা রেডিও থেকেও আওয়াজ বেরনো চাই, মহালয়ার জন্য রেডিও দোকানে ভিড় চলতে শুরু করেছে। আজকের দিনের মানুষ আধুনিক যুগে প্রবেশ করেছে। একটা সময় ছিল মানুষের ঘরে ঘরে রেডিও থাকতো তার কদরও ছিল বেশ৷ কিন্তু আর ঘরে ঘরে সেভাবে আর দেখতে পাওয়া যায় না রেডিও৷ মহালয়ার আগে