মহালয়ায় তর্পণে ভিড় ফরাক্কার গান্ধি ঘাটে। মহালয়ার সকালে মুর্শিদাবাদে পিতৃপক্ষের অবসানে দেবী বা মাতৃপক্ষের সূচনা হয়েছে। মাতৃপক্ষের সূচনায় মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর, লালবাগ, জিয়াগঞ্জ, রঘুনাথগঞ্জ, জঙ্গিপুর, ফরাক্কায় ভাগিরথীর ঘাটগুলিতে পিতৃপুরুষের উদ্দেশ্যে তর্পণ করতে দেখা গেল বিভিন্ন বয়সের পুরুষ ও মহিলাকে। এদিন ভোর থেকেই ভাগিরথীর ঘাটগুলিতে তর্পণের ভিড় লক্ষ্য করা যায়। তবে বহরমপুরের কৃষ্ণনাথ কলেজ ঘাটে মহিলাদের ভিড় ছিল বেশি। আট থেকে আশির মহিলারা পিতৃপুরুষের উদ্দেশ্যে তর্পণ করেন।
জেলাজুড়ে বিভিন্ন ঘাটে সকাল থেকেই চলছে পূর্বপুরুষের উদ্দেশ্যে তর্পণ। সকাল থেকে ফরাক্কার গান্ধীঘাটে ভিড় করেছেন সব বয়সের মানুষ। চলছে গঙ্গা স্নান, পুজো আর্চা। ফারাক্কার ঘাটেও সকাল থেকেই চোখে পড়েছে এই ছবিই। মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনেকে ফারাক্কায় এসেছেন। ঝাড়খন্ড থেকেও তর্পণ করতে এসেছেন অনেকে ।ভোরবেলা থেকে ভিড় রয়েছে ফরাক্কার বিভিন্ন ঘাটগুলিতে । হিন্দু ধর্মে বিশ্বাসী ধর্মপ্রাণ মানুষ মনে করেন, তর্পণে পূর্বপুরুষের আত্মার তৃপ্তিলাভ হয়। সেই বিশ্বাস থেকেই মহালয়ার ভোর থেকেই চলে তর্পণ।যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশের তরফ থেকে ঘাট চত্বর নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়।
আরও পড়ুন – পুজোর আগে সেভাবে জমলো না বাম কর্মচারীদের নবান্ন অভিযান
উল্লেখ্য, মহালয়ার সকালে মুর্শিদাবাদে পিতৃপক্ষের অবসানে দেবী বা মাতৃপক্ষের সূচনা হয়েছে। মাতৃপক্ষের সূচনায় মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর, লালবাগ, জিয়াগঞ্জ, রঘুনাথগঞ্জ, জঙ্গিপুর, ফরাক্কায় ভাগিরথীর ঘাটগুলিতে পিতৃপুরুষের উদ্দেশ্যে তর্পণ করতে দেখা গেল বিভিন্ন বয়সের পুরুষ ও মহিলাকে। এদিন ভোর থেকেই ভাগিরথীর ঘাটগুলিতে তর্পণের ভিড় লক্ষ্য করা যায়। তবে বহরমপুরের কৃষ্ণনাথ কলেজ ঘাটে মহিলাদের ভিড় ছিল বেশি। আট থেকে আশির মহিলারা পিতৃপুরুষের উদ্দেশ্যে তর্পণ করেন।
জেলাজুড়ে বিভিন্ন ঘাটে সকাল থেকেই চলছে পূর্বপুরুষের উদ্দেশ্যে তর্পণ। সকাল থেকে ফরাক্কার গান্ধীঘাটে ভিড় করেছেন সব বয়সের মানুষ। চলছে গঙ্গা স্নান, পুজো আর্চা। ফারাক্কার ঘাটেও সকাল থেকেই চোখে পড়েছে এই ছবিই। মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনেকে ফারাক্কায় এসেছেন। ঝাড়খন্ড থেকেও তর্পণ করতে এসেছেন অনেকে ।ভোরবেলা থেকে ভিড় রয়েছে ফরাক্কার বিভিন্ন ঘাটগুলিতে । হিন্দু ধর্মে বিশ্বাসী ধর্মপ্রাণ মানুষ মনে করেন, তর্পণে পূর্বপুরুষের আত্মার তৃপ্তিলাভ হয়। সেই বিশ্বাস থেকেই মহালয়ার ভোর থেকেই চলে তর্পণ।যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশের তরফ থেকে ঘাট চত্বর নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়।