মহিলাকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় অভিযুক্তর যাবজ্জীবন কারাদন্ড । মহিলাকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় অভিযুক্তকে দোষী প্রমাণিত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল পাঁচ নং অতিরিক্ত দায়রা আদালত মালদা। ঘটনার তিন বছর পর সাজা ঘোষণা হওয়ায় খুশি মহিলার পরিবারের লোকেরা। বৃহস্পতিবার মালদা জেলা আদালতের 5 নং অতিরিক্ত দায়রা আদালতের বিচারক অসীমা পাল সমস্ত সাক্ষী-প্রমাণ খতিয়ে দেখে দোষীদের সাজা ঘোষণা করেন।
উল্লেখ্য ২০১৯ সালের ৫ ডিসেম্বর মালদার ইংরেজবাজার থানা কোতোয়ালি ধানতলা এলাকায় আম বাগানের মধ্যে থেকে এক মহিলার অগ্নিদগ্ধ দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকা জুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে ছিল। অগ্নিদগ্ধ দেহটি চিহ্নিত করতে বেগ পেতে হয় পুলিশকে। দীর্ঘদিন পর মহিলার নাম পরিচয় জানতে পারে পুলিশ। ঘটনার তদন্তে নামে ইংরেজবাজার থানার পুলিশ।
যারা যায় মৃত ওই মহিলার বাড়ি শিলিগুড়ি। পরিবারের লোকেরা ইংরেজবাজার থানায় অভিযোগ জানালে ঘটনার তদন্তে নেমে কোতোয়ালির বাসিন্দা বাপন ঘোষ ওরফে ছোটন কে গ্রেপ্তার করে। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ড ধারা ৩০২, ৩৭৬ ও ২০১ আইপিসি মামলা রুজু হয়। করণা পরিস্থিতিতে মাঝে কিছুদিন বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ ছিল। গত দুই মাস আগে আদালতে শুরু হয় বিচার প্রক্রিয়া শুনানি।
আর ও পড়ুন সুন্দরবনে ফের বাঘের হামলা, জখম দুই মতসজীবি
এই মামলায় মোট ২১ জনের সাক্ষী প্রমাণ গ্রহণ করেন করে। সমস্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ গ্রহণ করে বৃহস্পতিবার অভিযুক্ত কে দোষী প্রমাণিত করে। 302 ধারায় যাবজ্জীবন ও 10 হাজার টাকা জরিমানা, 376 ধারা 10 বছর কারাদণ্ড ও 10000 টাকা ফাইন এছাড়াও 201 ধারায় তিন বছর কারাদণ্ড ও 10000 টাকা ফাইন করে আদালত।
উল্লেখ্য, মহিলাকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় অভিযুক্তকে দোষী প্রমাণিত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল পাঁচ নং অতিরিক্ত দায়রা আদালত মালদা। ঘটনার তিন বছর পর সাজা ঘোষণা হওয়ায় খুশি মহিলার পরিবারের লোকেরা। বৃহস্পতিবার মালদা জেলা আদালতের 5 নং অতিরিক্ত দায়রা আদালতের বিচারক অসীমা পাল সমস্ত সাক্ষী-প্রমাণ খতিয়ে দেখে দোষীদের সাজা ঘোষণা করেন। ২০১৯ সালের ৫ ডিসেম্বর মালদার ইংরেজবাজার থানা কোতোয়ালি ধানতলা এলাকায় আম বাগানের মধ্যে থেকে এক মহিলার অগ্নিদগ্ধ দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকা জুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে ছিল। অগ্নিদগ্ধ দেহটি চিহ্নিত করতে বেগ পেতে হয় পুলিশকে। দীর্ঘদিন পর মহিলার নাম পরিচয় জানতে পারে পুলিশ। ঘটনার তদন্তে নামে ইংরেজবাজার থানার পুলিশ।