মহিষাদলে রাতের অন্ধকারে স্কুল কক্ষে তালা, উদ্যান ভাঙার অভিযোগ দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। রাতের অন্ধকারে কার্যত দুষ্কৃতী তাণ্ডব পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহিষাদলে। রাতের অন্ধকারে স্কুলের একটি স্কুলের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি স্কুলের সামনে অবস্থিত উদ্যান ভেঙে তছনছ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে।
ঘটনাটি ঘটেছে মহিষাদলের রবীন্দ্র শিশু বিদ্যালয় ও শিশু বিকাশ কেন্দ্রে। এই ঘটনায় পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। দীর্ঘ কয়েক বছর করোনা আবহ কাটিয়ে খুলেছে স্কুল কলেজ। এমন পরিস্থিতিতে যখন শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসা শুরু করেছেন ঠিক সেই সময় দুষ্কৃতী তাণ্ডবের ঘটনায় মহিষাদলের এই স্কুলে।
অভিযোগ, বিদ্যালয়ের সামনে অভিভাবকদের বিশ্রামের জন্য একটি অস্থায়ী গৃহ ছিল। বর্তমানে করোনা বিধি মেনে পঠন-পাঠনের জন্য খোলামেলা ভাবে সেটিতে চলছিল পঠন-পাঠন। তার পাশেই সদ্য একটি উদ্যান তৈরি করা হয়েছিল স্কুলের তরফ থেকে। সোমবার রাতে সেই গৃহে তালা লাগিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি উদ্যান ভেঙে তছনছ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে।
আর ও পড়ুন অধিকারী গড় কাথিতেও উড়লো তৃণমূলের পতাকা
স্কুল থেকে মাত্র কয়েক হাত দূরে মহিষাদল থানা অবস্থিত। তা সত্ত্বেও এই ধরনের ঘটনা কীভাবে ঘটেছে তাতে ক্ষুব্দ শিক্ষক-শিক্ষিকাদের পাশাপাশি অভিভাবক- অভিভাবিকারাও। ইতিমধ্যে স্থানীয় মহিষাদল থানাতেও জানিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।
উল্লেখ্য, মহিষাদলে রাতের অন্ধকারে স্কুল কক্ষে তালা, উদ্যান ভাঙার অভিযোগ দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। রাতের অন্ধকারে কার্যত দুষ্কৃতী তাণ্ডব পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহিষাদলে। রাতের অন্ধকারে স্কুলের একটি স্কুলের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি স্কুলের সামনে অবস্থিত উদ্যান ভেঙে তছনছ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে।
ঘটনাটি ঘটেছে মহিষাদলের রবীন্দ্র শিশু বিদ্যালয় ও শিশু বিকাশ কেন্দ্রে। এই ঘটনায় পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। দীর্ঘ কয়েক বছর করোনা আবহ কাটিয়ে খুলেছে স্কুল কলেজ। এমন পরিস্থিতিতে যখন শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসা শুরু করেছেন ঠিক সেই সময় দুষ্কৃতী তাণ্ডবের ঘটনায় মহিষাদলের এই স্কুলে।
অভিযোগ, বিদ্যালয়ের সামনে অভিভাবকদের বিশ্রামের জন্য একটি অস্থায়ী গৃহ ছিল। বর্তমানে করোনা বিধি মেনে পঠন-পাঠনের জন্য খোলামেলা ভাবে সেটিতে চলছিল পঠন-পাঠন। তার পাশেই সদ্য একটি উদ্যান তৈরি করা হয়েছিল স্কুলের তরফ থেকে। সোমবার রাতে সেই গৃহে তালা লাগিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি উদ্যান ভেঙে তছনছ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে।