মাত্র ৩০ টাকায় ভাগ্য বদল। চাষী থেকে রাতারাতি হয়ে গেলেন কোটিপতি। অভাবনীয় এমনই ঘটনা ঘটেছে মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর থানার সাদলিচক গ্রাম পঞ্চায়েতের সূর্যাপুরা গ্রামের বাসিন্দা মহবুব আলমের সঙ্গে। মহবুব আলম মাত্র ৩০ টাকা দিয়ে ৫ সেম লটারির টিকিট কেটে ছিলেন। আর তাতেই বাজিমাত। রেজাল্ট বের হতেই জানতে পারেন একে বারে প্রথম পুরস্কার ১ কোটি টাকা জিতেছেন তিনি।
দিন-আনা,দিন-খাওয়া মহবুব চাষী থেকে হঠাৎ করে কোটিপতি হয়ে যাওয়ায় নিরাপত্তার অভাব বোধ করছিলেন।তাই তিনি তড়িঘড়ি করে লটারির টিকিট নিয়ে কুমেদপুর পুলিশ ফাঁড়ির সহযোগিতায় হাজির হয়েছেন হরিশ্চন্দ্রপুর থানায়। মহবুব আলম জানান,তিনি একজন ভাগচাষী। তার ভাঙা বাড়িতে স্ত্রী ছাড়াও এক ছেলে ও দুই মেয়ে রয়েছে।অন্যের জমি চাষবাস করে কোনো রকমে সংসার চলছিল। তবে প্রায়শই লটারির টিকিট কাটতেন তিনি। দিনবদলের আশায় এদিনও তিনি মাঠ থেকে ফেরার পথে কুমেদপুর লটারি এজেন্সির টিকিট বিক্রেতা সেন্টু রবিদাসের কাছ থেকে মাত্র ৩০ টাকা দিয়ে ‘ডিয়ার’ লটারির টিকিট কাটেন।
আর ও পড়ুন তোলা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীদের ওপর দুষ্কৃতী হামলা
ভাবতে পারেননি,ওই ৩০ টাকার লটারির টিকিট তাঁর জীবনের চাকা ঘুরিয়ে দেবে,কোটিপতি হয়ে যাবেন। কোটি টাকা নিয়ে কী করবেন সে ব্যাপারে এখনও বিশেষ পরিকল্পনা করেননি মহবুব আলম।তবে একটি ভালো বাড়ি বানানোর ইচ্ছা রয়েছে। এছাড়া ছেলে,মেয়েদের ভালভাবে পড়াশোনা শিখিয়ে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করাতে চান তিনি। হঠাৎ করে লটারিতে ১ কোটি টাকা জেতার খবর পেয়ে আনন্দে অভিভূত আত্মীয়স্বজন থেকে শুরু করে তাঁর গোটা পরিবার।
উল্লেখ্য, মাত্র ৩০ টাকায় ভাগ্য বদল।চাষী থেকে রাতারাতি হয়ে গেলেন কোটিপতি।অভাবনীয় এমনই ঘটনা ঘটেছে মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর থানার সাদলিচক গ্রাম পঞ্চায়েতের সূর্যাপুরা গ্রামের বাসিন্দা মহবুব আলমের সঙ্গে। মহবুব আলম মাত্র ৩০ টাকা দিয়ে ৫ সেম লটারির টিকিট কেটে ছিলেন। আর তাতেই বাজিমাত। রেজাল্ট বের হতেই জানতে পারেন একে বারে প্রথম পুরস্কার ১ কোটি টাকা জিতেছেন তিনি।