মাধ্যমিকে পাস করার উপহার হিসেবে, বাবার মোবাইল কিনে দিতে দেরি, আত্মঘাতী হলো মেয়ে। মাধ্যমিকে 441নাম্বার নিয়ে পাশ করার পরেও আত্মঘাতী হলো এক ছাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার সন্ধ্যায় নদিয়ার ধানতলা থানার বহিরগাছি বিশ্বনাথপুর গ্রামে। মৃত ছাত্রীর নাম কেয়া বিশ্বাস। তাঁর বাবা রামকৃষ্ণ বিশ্বাস এলাকার হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক। পরিবার সূত্রে খবর, এবছর মাধ্যমিকে ৪৪১ নম্বর পেয়েছিল কেয়া। তারপর গতকালই মায়ের সঙ্গে গিয়ে একাদশ শ্রেণীতে ভর্তিও হয়ে এসেছে। বাড়ি ফিরে বাবার কাছে নতুন মোবাইল ফোনের আবদার করেছিল সে। কিনে দিতেও রাজি হন, তবে দিন দশেক বাদে। জন্মদাতা পিতার উপর এই টুকু বিশ্বাস এবং ধৈর্য্য রাখতে পারল না, মেয়ে।
তার বান্ধবীরা তাকে খেলতে যাবার জন্য ডাকতে এসেছিলো, সারা শব্দ না মেলায় দরজা ভেঙে ঘরের মধ্যে প্রবেশ করে প্রতিবেশীরা।দেখে টিনের ঘরে বাঁশের সঙ্গে কাপড় জড়িয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলছে কেয়া। ধানতলা থানার পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। এমন মৃত্যু মেনে নিতে পারছে না কেয়ার পরিবার, এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
আরও পড়ুন – নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমনে আসেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ
উল্লেখ্য, মাধ্যমিকে 441নাম্বার নিয়ে পাশ করার পরেও আত্মঘাতী হলো এক ছাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার সন্ধ্যায় নদিয়ার ধানতলা থানার বহিরগাছি বিশ্বনাথপুর গ্রামে। মৃত ছাত্রীর নাম কেয়া বিশ্বাস। তাঁর বাবা রামকৃষ্ণ বিশ্বাস এলাকার হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক। পরিবার সূত্রে খবর, এবছর মাধ্যমিকে ৪৪১ নম্বর পেয়েছিল কেয়া। তারপর গতকালই মায়ের সঙ্গে গিয়ে একাদশ শ্রেণীতে ভর্তিও হয়ে এসেছে। বাড়ি ফিরে বাবার কাছে নতুন মোবাইল ফোনের আবদার করেছিল সে।
কিনে দিতেও রাজি হন, তবে দিন দশেক বাদে। জন্মদাতা পিতার উপর এই টুকু বিশ্বাস এবং ধৈর্য্য রাখতে পারল না, মেয়ে। তার বান্ধবীরা তাকে খেলতে যাবার জন্য ডাকতে এসেছিলো, সারা শব্দ না মেলায় দরজা ভেঙে ঘরের মধ্যে প্রবেশ করে প্রতিবেশীরা।দেখে টিনের ঘরে বাঁশের সঙ্গে কাপড় জড়িয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলছে কেয়া। ধানতলা থানার পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। এমন মৃত্যু মেনে নিতে পারছে না কেয়ার পরিবার, এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
