মানসিক অবসাদের জেরে বাসদ্রোনীতে বাড়ির ছাঁদ থেকে মরণঝাঁপ বৃদ্ধের

মানসিক অবসাদের জেরে বাসদ্রোনীতে বাড়ির ছাঁদ থেকে মরণঝাঁপ বৃদ্ধের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

মানসিক অবসাদের জেরে বাসদ্রোনীতে বাড়ির ছাঁদ থেকে মরণঝাঁপ বৃদ্ধের। মেয়ে রিখিয়া কাতারের রাজধানী দোহায় বেসরকারি কোম্পানিতে কর্মরতা। গরিয়ার ব্রহ্মপুরে নিজের বাড়িতে একাই থাকতেন বৃদ্ধ ও বৃদ্ধা। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন স্ত্রী রত্না বসু। বারো বছর ধরে পারকিনশনে আক্রান্ত তিনি। একেতে আর্থিক সংকট, তার ওপরে একাকীত্ব পুরোপুরি গ্রাস করেছিল বৃদ্ধ রবি বসুকে। যার জেরে নিজের বাড়ির ছাঁদ থেকে মরণঝাঁপ দিল বৃদ্ধ। স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে ফিক্স ডিপোজিটের ম্যাচিওরিটির টাকা পাওয়ার কথা ছিল তার।

 

কিন্তু ডকুমেন্টশনের কিছু সমস্যা থাকায় পেতে দেরি হচ্ছিল সেই টাকাও। যার জেরে আত্মহত্যার সঠিক কারণ এখনও পর্যন্ত জানতে পারেনি পুলিশ। জানা গেছে, শেষ রাতে নিজের ঘর থেকে ছাদে উঠে ছাদের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ করে দেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ ছাদের কার্নিশে বসে ছিলেন তিনি। প্রতিবেশি এবং পথচারিরা তাঁকে ঝাপ না দেওয়ার আবেদন জানান। কিন্তু কারুর কথা শোনেননি তিনি। সকাল সাড়ে ছটায় আর্ত চিৎকার করে ঝাপ দেন রবি বসু। রবি বসুর স্ত্রী এতটাই অসুস্থ ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত, যে তার মৃত্যুর খবর সকালে পুলিস জানায়নি স্ত্রীকে।

আরও পড়ুন    ভুটান সীমান্ত জয়ঁগা তোর্ষা নদীতে চালু হতে চলেছে রিভার রাফটিং

উল্লেখ্য,  মেয়ে রিখিয়া কাতারের রাজধানী দোহায় বেসরকারি কোম্পানিতে কর্মরতা। গরিয়ার ব্রহ্মপুরে নিজের বাড়িতে একাই থাকতেন বৃদ্ধ ও বৃদ্ধা। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন স্ত্রী রত্না বসু। বারো বছর ধরে পারকিনশনে আক্রান্ত তিনি। একেতে আর্থিক সংকট, তার ওপরে একাকীত্ব পুরোপুরি গ্রাস করেছিল বৃদ্ধ রবি বসুকে। যার জেরে নিজের বাড়ির ছাঁদ থেকে মরণঝাঁপ দিল বৃদ্ধ।

 

স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে ফিক্স ডিপোজিটের ম্যাচিওরিটির টাকা পাওয়ার কথা ছিল তার। কিন্তু ডকুমেন্টশনের কিছু সমস্যা থাকায় পেতে দেরি হচ্ছিল সেই টাকাও। যার জেরে আত্মহত্যার সঠিক কারণ এখনও পর্যন্ত জানতে পারেনি পুলিশ। জানা গেছে, শেষ রাতে নিজের ঘর থেকে ছাদে উঠে ছাদের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ করে দেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ ছাদের কার্নিশে বসে ছিলেন তিনি। প্রতিবেশি এবং পথচারিরা তাঁকে ঝাপ না দেওয়ার আবেদন জানান। কিন্তু কারুর কথা শোনেননি তিনি। সকাল সাড়ে ছটায় আর্ত চিৎকার করে ঝাপ দেন রবি বসু। রবি বসুর স্ত্রী এতটাই অসুস্থ ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত, যে তার মৃত্যুর খবর সকালে পুলিস জানায়নি স্ত্রীকে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top