বহু প্রাচীন মানিকচকের মথুরাপুরের ইন্দ্র মন্দিরে ভক্তদের ঢল । বৃষ্টির দেবতা ইন্দ্র পূজোই ব্রতি হন ভক্তরা।তবে বহু প্রাচীন আলাদা ভাবে ইন্দ্র দেবের মন্দির রয়েছে মালদহের মানিকচক ব্লকের মথুরাপুর ধনরাজ গ্রামে।প্রতিবছরি ম ন্দির প্রাঙ্গনে কীর্তন অনুষ্ঠিত হয় এবং মেলাও বসে।প্রায় চার পাঁচদিন ধরে চলে কীর্তন।পুজোই অংশগ্রহন করে মানিকচকের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ।বাকি সময়টা আম গাছের তোলায় ঢাকা অবস্থায় থাকে মানিকচকের একমাএ ইন্দ্র দেবের মন্দিরটি।
স্থানীয় সূএে জানা গেছে,এই মন্দিরটি নির্মান হয়েছিল ১২০০ সালের এই বৈশাখ মাসেই।ধনরাজ গ্রামটি মৎস্যজীবী অধ্যুষিত।তবে এই মন্দিটি প্রাচীন।প্রায় কয়েক বছর আগে গঙ্গার কোন এক খাঁড়িতে নির্ভর করে এই গ্রামের বাসিন্দারা জীবিকা নির্বাহ করত।কিন্তু কোন এক কারণে সেই খাঁড়িটি শুকিয়ে এবং মৎস্যজীবীরা সমস্যার দেখা দেয়।সেই সমস্যা থেকে মুক্তিলাভের আশায় এই ইন্দ্রদেবের আরাধনা করে এবং বৃষ্টি শুরু হয়।তবে মালদহের মধ্যে এটাই একটি ইন্দ্রদেবের মন্দির বলে মনে করছেন এলাকাবাসীরা।
বাহক হাতির ওপর রয়েছে ছএধারি দেবরাজ ইন্দ্র। দুইপাশে হয়েছে নির্মিত দুটি দ্বারপাল মূর্তি।এই মূর্তিগুলো প্রাচীনতার সাক্ষ্যদেয়।তবে মন্দিরটি রক্ষনা বেক্ষনের অভাবে জোরাজীর্ণ হয়ে পরেছে।ধনরাজগ্রামের আমবাগানে এমনি একা পরে থাকে দেবরাজ ইন্দ্রের দেবস্থান। এবিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা তারনী মন্ডল বলেন,বহু প্রচীনতম এই ইন্দ্রবাবার মন্দির। এই মন্দির প্রাঙ্গনে প্রতিবছরি কীর্তন হয়।পাশাপাশি মেলাও হয়।ইন্দ্র দেবের পুজোর সময় বিভিন্ন এলাকার ভক্তরা আসেন। ইন্দ্রদেবের মন্দির চারপাশ আমবাগান।শাস্ত্রমতে ইন্দ্রদেবতার পুজো হয়।
আর ও পড়ুন হাঁসখালি ধর্ষণ কাণ্ডের পর আবার ধর্ষণ করে খুন
উল্লেখ্য, বহু প্রাচীন মানিকচকের মথুরাপুরের ইন্দ্র মন্দিরে ভক্তদের ঢল । বৃষ্টির দেবতা ইন্দ্র পূজোই ব্রতি হন ভক্তরা।তবে বহু প্রাচীন আলাদা ভাবে ইন্দ্র দেবের মন্দির রয়েছে মালদহের মানিকচক ব্লকের মথুরাপুর ধনরাজ গ্রামে।প্রতিবছরি ম ন্দির প্রাঙ্গনে কীর্তন অনুষ্ঠিত হয় এবং মেলাও বসে।প্রায় চার পাঁচদিন ধরে চলে কীর্তন।পুজোই অংশগ্রহন করে মানিকচকের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ।বাকি সময়টা আম গাছের তোলায় ঢাকা অবস্থায় থাকে মানিকচকের একমাএ ইন্দ্র দেবের মন্দিরটি।