শান্তিপুর জয়ের পর সিপিআইএম কর্মীর হাতে মার খেলো চার তৃণমূল কর্মী। এদিন নদীয়ার শান্তিপুর বিধানসভা উপ নির্বাচনের ফলাফলে তৃণমূল প্রার্থী জয়লাভের পরেও এক সিপিআইএম কর্মীর হাতে মার খেতে হল শান্তিপুর হরিপুর পঞ্চায়েতের অন্তর্গত জামলা ডাঙ্গা এলাকায় চার তৃণমূল কর্মীর।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, শান্তিপুরে বিরাট জয় লাভের পর জয়ের আনন্দ করছিলেন তৃণমূলের কর্মীরা। সেই সময় এলাকার এক সিপিএম কর্মী দাঁড়িয়ে বলেন আগামীতে সিপিএম ছাড়া কেউ ক্ষমতায় আসবে না। দু-একজন তা নিয়ে হাসাহাসি করলে প্রথমে বচসা তারপর হঠাৎ মারধর শুরু করে।
আর ও পড়ুন নিষিদ্ধ আতশবাজির বিরুদ্ধে পুলিশি অভিযান
জানা যায়, ওই এলাকার এক সিপিএমের হার্মাদ মারধোর শুরু করে। তবে ওই সিপিএম কর্মী শুধুমাত্র বয়স্ক হওয়ার কারণে, তার গায়ে হাত তোলেননি তৃণমূল কর্মীরা। অথচ তিনি প্রথমে স্থানীয় তৃণমূল কর্মী সুরজিৎ সরকার এবং বিশ্বজিৎ মন্ডল কে বেধড়ক মারধর করে, এবং বাড়ি থেকে ধারালো হেঁসো নিয়ে এসে আমাকে মৃত্যুর হুমকি দেয়। এ বিষয়ে শান্তিপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয় বলে জানা গিয়েছে।
উল্লেখ্য, শান্তিপুর জয়ের পর সিপিআইএম কর্মীর হাতে মার খেলো চার তৃণমূল কর্মী। এদিন নদীয়ার শান্তিপুর বিধানসভা উপ নির্বাচনের ফলাফলে তৃণমূল প্রার্থী জয়লাভের পরেও এক সিপিআইএম কর্মীর হাতে মার খেতে হল শান্তিপুর হরিপুর পঞ্চায়েতের অন্তর্গত জামলা ডাঙ্গা এলাকায় চার তৃণমূল কর্মীর। স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, শান্তিপুরে বিরাট জয় লাভের পর জয়ের আনন্দ করছিলেন তৃণমূলের কর্মীরা। সেই সময় এলাকার এক সিপিএম কর্মী দাঁড়িয়ে বলেন আগামীতে সিপিএম ছাড়া কেউ ক্ষমতায় আসবে না।
দু-একজন তা নিয়ে হাসাহাসি করলে প্রথমে বচসা তারপর হঠাৎ মারধর শুরু করে। জানা যায়, ওই এলাকার এক সিপিএমের হার্মাদ মারধোর শুরু করে। তবে ওই সিপিএম কর্মী শুধুমাত্র বয়স্ক হওয়ার কারণে, তার গায়ে হাত তোলেননি তৃণমূল কর্মীরা।
অথচ তিনি প্রথমে স্থানীয় তৃণমূল কর্মী সুরজিৎ সরকার এবং বিশ্বজিৎ মন্ডল কে বেধড়ক মারধর করে, এবং বাড়ি থেকে ধারালো হেঁসো নিয়ে এসে আমাকে মৃত্যুর হুমকি দেয়। এ বিষয়ে শান্তিপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয় বলে জানা গিয়েছে।