( Militant )

অবশেষে বদলা নিল আমেরিকা। আফগানিস্তানে মার্কিন ড্রোন হানায় ( US drone strikes ) খতম হল ইসলামিক স্টেট এর কুখ্যাত জঙ্গি। পেন্টাগন সূত্রে জানা গেছে, গতকাল ২৭ আগস্ট, আফগানিস্তানে ড্রোন হামলা চালায় মার্কিন ফৌজ।
ওই হামলায় খতম হয়েছে কাবুলের হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আত্মঘাতী বিস্ফোরণের মূলচক্রী। মার্কিন সেনার সেন্ট্রাল কমান্ডের ক্যাপ্টেন বিল আরবান বলেছেন, ‘আফগানিস্তানের নানগরহার প্রদেশে জঙ্গিঘাঁটিতে ড্রোন হামলা ( US drone strikes ) চালানো হয়েছে। ষড়যন্ত্রকারীকে খতম করা গেছে।’ তিনি নিশ্চিত করেছেন, যে ওই হামলায় কোনও সাধারণ মানুষের মৃত্যু হয়নি।
আর ও পড়ুন বাংলায় মা-মাটি-মানুষের সরকার এসে সব করেছে, দাবি মমতার ’(Mamata)
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাতে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছিল কাবুল। বিমানবন্দর চত্বরেই হয় মূলত জোরালো বিস্ফোরণ। ফলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে আফগান জনগণের মধ্যে। সেই সময় তালিবান অধিকৃত আফগানিস্তান ছাড়তে চাওয়া কয়েক হাজার আফগান নাগরিক জড়ো হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। মার্কিন বিমান ওড়ার আগেই পরপর বিস্ফোরণ ঘটে। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, বিস্ফোরণে ১৮০ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১৩ জন মার্কিন সেনা জওয়ান আছেন।
আর ও পড়ুন বাংলা ধ্বংসের জন্য দায়ী তৃণমূল, তোপ দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh)
কাবুল হামলার হামলার দায় স্বীকার করেছে আইএস। তারা জানিয়েছে, যেসমস্ত দোভাষী এবং অন্যান্য ব্যক্তিরা মার্কিন বাহিনীকে সাহায্য করছেন, হামলার লক্ষ্য ছিল তাঁরাই। আমেরিকার তরফেও ভয়াবহ বিস্ফোরণের জন্য আইসিসের দিকে আঙুল তোলা হয়।
জানা গিয়েছে, হামলায় ( US drone strikes ) খতম হয়েছে কাবুলের হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আত্মঘাতী বিস্ফোরণের মূলচক্রী। মার্কিন সেনার সেন্ট্রাল কমান্ডের ক্যাপ্টেন বিল আরবান বলেছেন, ‘আফগানিস্তানের নানগরহার প্রদেশে জঙ্গিঘাঁটিতে ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে। ষড়যন্ত্রকারীকে খতম ( Militant ) করা গেছে।’ তিনি নিশ্চিত করেছেন, যে ওই হামলায় কোনও সাধারণ মানুষের মৃত্যু হয়নি।
বৃহস্পতিবার রাতে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছিল কাবুল। বিমানবন্দর চত্বরেই হয় মূলত জোরালো বিস্ফোরণ। ফলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে আফগান জনগণের মধ্যে। সেই সময় তালিবান অধিকৃত আফগানিস্তান ছাড়তে চাওয়া কয়েক হাজার আফগান নাগরিক জড়ো হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। মার্কিন বিমান ওড়ার আগেই পরপর বিস্ফোরণ ঘটে। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, বিস্ফোরণে ১৮০ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১৩ জন মার্কিন সেনা জওয়ান আছেন।