মালদহ জেলায় উদ্ধার হল প্রচুর পরিমাণে নিষিদ্ধ শব্দবাজি। দুটি পৃথক অভিযানে প্রায় এক লক্ষ টাকার বাজি আটক করল মাওদহ জেলার ইংরেজবাজার থানার পুলিশ। ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে তিন জনকে। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ইংরেজবাজারের সোদুল্লাপুর এবং রথবাড়ি এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ।
জানা যায়, মালদহের বাজারে আনার পথে উদ্ধার হয় রকমারি শব্দ বাজি। ধৃতদের মধ্যে দুইজন মালদহের মোথাবাড়ি এলাকায় বাসিন্দা। বাকি একজনের বাড়ি ইংলিশ বাজারের ৫২ বিঘা এলাকায়। ধৃতরা বাজির ক্যারিয়ার বলে জানিয়েছে পুলিশ। তাদের জেরা করে শব্দ বাজি কারবারের বড় চাঁইদের ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আর ও পড়ুন নাম বদল, এবার থেকে ‘ফেসবুক’ হয়ে যাচ্ছে ‘মেটা’
কালী পুজো ও দীপাবলির আগে মালদফ জুড়ে শব্দ বাজি জব্দ করার অভিযানে নেমেছে জেলা পুলিশ। সেই অভিযানে নেমে এদিন গোপন সুত্রে অভিযান চালিয়ে বিপুর পরিমানে নিষিদ্ধ শব্দবাজি আটক করা হয়।
উল্লেখ্য, মালদহ জেলায় উদ্ধার হল প্রচুর পরিমাণে নিষিদ্ধ শব্দবাজি। দুটি পৃথক অভিযানে প্রায় এক লক্ষ টাকার বাজি আটক করল মাওদহ জেলার ইংরেজবাজার থানার পুলিশ। ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে তিন জনকে।
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ইংরেজবাজারের সোদুল্লাপুর এবং রথবাড়ি এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। জানা যায়, মালদহের বাজারে আনার পথে উদ্ধার হয় রকমারি শব্দ বাজি। ধৃতদের মধ্যে দুইজন মালদহের মোথাবাড়ি এলাকায় বাসিন্দা। বাকি একজনের বাড়ি ইংলিশ বাজারের ৫২ বিঘা এলাকায়। ধৃতরা বাজির ক্যারিয়ার বলে জানিয়েছে পুলিশ। তাদের জেরা করে শব্দ বাজি কারবারের বড় চাঁইদের ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। কালী পুজো ও দীপাবলির আগে মালদফ জুড়ে শব্দ বাজি জব্দ করার অভিযানে নেমেছে জেলা পুলিশ। সেই অভিযানে নেমে এদিন গোপন সুত্রে অভিযান চালিয়ে বিপুর পরিমানে নিষিদ্ধ শব্দবাজি আটক করা হয়।
মালদহ জেলায় উদ্ধার হল প্রচুর পরিমাণে নিষিদ্ধ শব্দবাজি। দুটি পৃথক অভিযানে প্রায় এক লক্ষ টাকার বাজি আটক করল মাওদহ জেলার ইংরেজবাজার থানার পুলিশ। ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে তিন জনকে।গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ইংরেজবাজারের সোদুল্লাপুর এবং রথবাড়ি এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। জানা যায়, মালদহের বাজারে আনার পথে উদ্ধার হয় রকমারি শব্দ বাজি। ধৃতদের মধ্যে দুইজন মালদহের মোথাবাড়ি এলাকায় বাসিন্দা। বাকি একজনের বাড়ি ইংলিশ বাজারের ৫২ বিঘা এলাকায়। ধৃতরা বাজির ক্যারিয়ার বলে জানিয়েছে পুলিশ। তাদের জেরা করে শব্দ বাজি কারবারের বড় চাঁইদের ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।