মালদহ টাউন স্টেশনে ট্রেনের কামরার শৌচাগার ভেঙে যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার। শীততাপ নিয়ন্ত্রিত কামরার শৌচাগারের দরজা ভেঙে এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার করল রেল পুলিশ। ঘটনাটি শনিবার রাতে মালদহ টাউন স্টেশনে দিল্লি গামী ব্রহ্মপুত্র মেলে। ঘটনায় রহস্য দানা বেঁধেছে। যুবকের পরিবারের দাবি, মাদক খাইয়ে সামগ্রী লুঠ করে খুন করা হয়েছে যুবককে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে নিহতের নাম সৌরভ রায় তিনি। সে মালদহের কালিয়াচকের বাসিন্দা।
পরিবারের কাছ থেকে জানা গেছে, সৌরভবাবু বিড়ি ব্যবসায়ী।ব্যবসার কাজে অসম গিয়েছিলেন তিনি। বাড়ি ফেরার জন্য শুক্রবার ট্রেনে ওঠেন। ওই দিন রাত পর্যন্ত পরিবারের সঙ্গে কথাও হয় তাঁর। এর পর সৌরভবাবুর ফোন বেজে গেলেও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। অনেক চেষ্টা করেও যোগাযোগ করতে না পারায় মালদা টাউন স্টেশনের রেল পুলিশ আধিকারিককে বিষয়টি জানান পরিবারের সদস্যরা। ট্রেন মালদা টাউনে পৌঁছলে শুরু হয় তল্লাশি। রেলের কামরাতে না পাওয়ায় এর পর মোবাইল ফোনের আওয়াজ শুনে কামরার শৌচাগারের দরজা ভেঙে সৌরভ রায়ের দেহ উদ্ধার করেন পুলিশকর্মীরা। হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিত্সকরা।
পরিবারের দাবি,মৃতের ব্যাগ পত্র কিছুই পাওয়া যায়নি। সম্ভবত মাদক খাইয়ে তাঁর সামগ্রী লুঠ করা হয়েছে এবং মাদকের বিষক্রিয়ায় মৃত্যু হয়েছে তাঁর। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে মালদা টাউন জিআরপি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত সঠিক ঘটনা জানা যাবে না বলে জানিয়েছে রেল পুলিশ।
আরও পড়ুন – চাকরি দেওয়ার নামে টাকা নেওয়ার অভিযোগ অঞ্চল সভাপতির বিরুদ্ধে
উল্লেখ্য, শীততাপ নিয়ন্ত্রিত কামরার শৌচাগারের দরজা ভেঙে এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার করল রেল পুলিশ। ঘটনাটি শনিবার রাতে মালদহ টাউন স্টেশনে দিল্লি গামী ব্রহ্মপুত্র মেলে। ঘটনায় রহস্য দানা বেঁধেছে। যুবকের পরিবারের দাবি, মাদক খাইয়ে সামগ্রী লুঠ করে খুন করা হয়েছে যুবককে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে নিহতের নাম সৌরভ রায় তিনি। সে মালদহের কালিয়াচকের বাসিন্দা।
পরিবারের কাছ থেকে জানা গেছে, সৌরভবাবু বিড়ি ব্যবসায়ী।ব্যবসার কাজে অসম গিয়েছিলেন তিনি। বাড়ি ফেরার জন্য শুক্রবার ট্রেনে ওঠেন। ওই দিন রাত পর্যন্ত পরিবারের সঙ্গে কথাও হয় তাঁর। এর পর সৌরভবাবুর ফোন বেজে গেলেও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। অনেক চেষ্টা করেও যোগাযোগ করতে না পারায় মালদা টাউন স্টেশনের রেল পুলিশ আধিকারিককে বিষয়টি জানান পরিবারের সদস্যরা। ট্রেন মালদা টাউনে পৌঁছলে শুরু হয় তল্লাশি। রেলের কামরাতে না পাওয়ায় এর পর মোবাইল ফোনের আওয়াজ শুনে কামরার শৌচাগারের দরজা ভেঙে সৌরভ রায়ের দেহ উদ্ধার করেন পুলিশকর্মীরা। হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিত্সকরা।