মাহেশের জগন্নাথ মন্দিরে বিশ্ব শান্তি মহাযজ্ঞ। ২০১৯ সালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে ৬২৬বছরের বছরের মাহেশের ঐতিহাসিক জগন্নাথ মন্দিরের আমূল পরিবর্তন হয়েছে।তিনি বিশ্ব পর্যটন মানচিত্রে মহেশকে স্থান দিয়েছেন। সেই জগন্নাথ মন্দির প্রাঙ্গণে রবিবার সকালে অনুষ্ঠিত হলো বিশ্ব শান্তি মহাযজ্ঞ ।
এ বিষয়ে বলতে গিয়ে জগন্নাথ দেব ট্রাস্টি বোর্ডের সম্পাদক পিয়াল অধিকারী জানান ,গত দুবছর সারা পৃথিবী জুড়ে করনার বিভীষিকা গ্রাস করেছিল তা প্রভুর কৃপায় ধীরে ধীরে সীমিত হচ্ছে। সেই কথা মাথায় রেখে আমাদের এই মহেশ জগন্নাথ মন্দিরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিশ্ব শান্তি মহাযজ্ঞ ।বাংলার বিভিন্ন স্থান থেকে পুরোহিত রা এসে যজ্ঞে অংশ নিয়েছেন। পাঁচ হাজার বার জগন্নাথের নামে এই যজ্ঞে আহুতি দেয়া হয়।
এদিনের এই যজ্ঞ সম্পন্ন করার জন্য জগন্নাথ মন্দিরের সমস্ত সেবাইতগণ স্থানীয় এলাকার ভক্ত প্রাণ মানুষেরা অংশ নেন।এই উপলক্ষে শ্রীরামপুরের সংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বিধায়ক ডাক্তার সুদীপ্ত রায় সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। পিয়াল বাবু জানান ,যজ্ঞ উপলক্ষে আজ জগন্নাথ মন্দিরে প্রভুর বিশেষ পুজা অর্চনা হয়। এবং দুপুরে কয়েক হাজার মানুষ ভগবানের প্রসাদ গ্রহণ করেন, এবং সন্ধ্যায় মন্দির প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয় ভক্তিমূলক সংগীতানুষ্ঠান এই অনুষ্ঠানে অংশ নেন বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী স্বাগতা লক্ষ্মী দাশগুপ্ত।
উল্লেখ্য, মাহেশের জগন্নাথ মন্দিরে বিশ্ব শান্তি মহাযজ্ঞ। ২০১৯ সালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে ৬২৬বছরের বছরের মাহেশের ঐতিহাসিক জগন্নাথ মন্দিরের আমূল পরিবর্তন হয়েছে।তিনি বিশ্ব পর্যটন মানচিত্রে মহেশকে স্থান দিয়েছেন। সেই জগন্নাথ মন্দির প্রাঙ্গণে রবিবার সকালে অনুষ্ঠিত হলো বিশ্ব শান্তি মহাযজ্ঞ ।
এ বিষয়ে বলতে গিয়ে জগন্নাথ দেব ট্রাস্টি বোর্ডের সম্পাদক পিয়াল অধিকারী জানান ,গত দুবছর সারা পৃথিবী জুড়ে করনার বিভীষিকা গ্রাস করেছিল তা প্রভুর কৃপায় ধীরে ধীরে সীমিত হচ্ছে। সেই কথা মাথায় রেখে আমাদের এই মহেশ জগন্নাথ মন্দিরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিশ্ব শান্তি মহাযজ্ঞ ।বাংলার বিভিন্ন স্থান থেকে পুরোহিত রা এসে যজ্ঞে অংশ নিয়েছেন। পাঁচ হাজার বার জগন্নাথের নামে এই যজ্ঞে আহুতি দেয়া হয়।
এদিনের এই যজ্ঞ সম্পন্ন করার জন্য জগন্নাথ মন্দিরের সমস্ত সেবাইতগণ স্থানীয় এলাকার ভক্ত প্রাণ মানুষেরা অংশ নেন।এই উপলক্ষে শ্রীরামপুরের সংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বিধায়ক ডাক্তার সুদীপ্ত রায় সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। পিয়াল বাবু জানান ,যজ্ঞ উপলক্ষে আজ জগন্নাথ মন্দিরে প্রভুর বিশেষ পুজা অর্চনা হয়। এবং দুপুরে কয়েক হাজার মানুষ ভগবানের প্রসাদ গ্রহণ করেন, এবং সন্ধ্যায় মন্দির প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয় ভক্তিমূলক সংগীতানুষ্ঠান এই অনুষ্ঠানে অংশ নেন বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী স্বাগতা লক্ষ্মী দাশগুপ্ত।