বিদেশি অনুদান পেতে আর বাধা রইল না মিশনারিজ অফ চ্যারিটির। বিদেশি অনুদান পেতে আর বাধা রইল না মাদার টেরিজার সংস্থা মিশনারিজ অফ চ্যারিটির। ওই সংস্থার ফরেন কন্ট্রিবিউশন রেগুলেশন অ্যাক্ট (এফসিআরএ) লাইসেন্স পুনর্নবীকরণ করা হয়েছে। শনিবারই এতে ছাড়পত্র দেওয়া হয়। গত বছরের ২৫ ডিসেম্বর এই সংস্থার এফসিআরএ লাইসেন্স পুনর্নবীকরণ করা হবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে তহবিলের একটি মূল উৎস বন্ধ করে কেন্দ্র। এই সিদ্ধান্তের সপ্তাহ দু’য়েক পর ছাড়পত্র মিলল।
তবে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত এ নিয়ে কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি। লাইসেন্স বাতিল করায় এই সংস্থার বিদেশি অনুদান পেতে অসুবিধা হচ্ছিল। মিশনারিজ অফ চ্যারিটি ভারত জুড়ে দরিদ্র, অসুস্থ এবং নিঃস্বদের জন্য অনেকগুলি অনাথ আশ্রম এবং আশ্রয়কেন্দ্র পরিচালনা করে। যার অধিকাংশই চলে বিদেশি অনুদানে।
কিন্তু লাইসেন্স বাতিল করার ফলে সংস্থার ২৫০টিরও বেশি অ্যাকাউন্টে বিদেশি তহবিল আসা বন্ধ হয়ে যায়৷ বিদেশি তহবিল ব্যবহার করার অনুমতি না পেয়ে মিশনারিজ অফ চ্যারিটি স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া–সহ একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে লেনদেন বন্ধ করতে বাধ্য হয়৷ মাদারের সংস্থার ছাড়পত্র বাতিল হওয়ার পরেই কেন্দ্রের কড়া সমালোচনা করেছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। এদিন ছাড়পত্র ফেরানোর পর কেন্দ্রের মোদি সরকারকে কটাক্ষ করেছেন তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন।
আর ও পড়ুন আর কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই শিখরে ছুঁয়ে ফেলবে করোনা-স্ফীতি
তিনি টুইট করেন, ‘ভালবাসার শক্তি ৫৬ ইঞ্চির শক্তির থেকে বেশি।’ ডেরেক আরও লেখেন, ‘মাদারের সংস্থা মিশনারিজ অফ চ্যারিটির এফসিআরএ ছাড়পত্র ফেরানো হয়েছে। প্রতিকূল পরিস্থিতি তৈরি করে হেনস্থা করা হল, দুই সপ্তাহ পরে সব ঠিক হয়ে গেল।
উল্লেখ্য, বিদেশি অনুদান পেতে আর বাধা রইল না মিশনারিজ অফ চ্যারিটির। বিদেশি অনুদান পেতে আর বাধা রইল না মাদার টেরিজার সংস্থা মিশনারিজ অফ চ্যারিটির। ওই সংস্থার ফরেন কন্ট্রিবিউশন রেগুলেশন অ্যাক্ট (এফসিআরএ) লাইসেন্স পুনর্নবীকরণ করা হয়েছে। শনিবারই এতে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
গত বছরের ২৫ ডিসেম্বর এই সংস্থার এফসিআরএ লাইসেন্স পুনর্নবীকরণ করা হবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে তহবিলের একটি মূল উৎস বন্ধ করে কেন্দ্র। এই সিদ্ধান্তের সপ্তাহ দু’য়েক পর ছাড়পত্র মিলল। তবে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত এ নিয়ে কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি। লাইসেন্স বাতিল করায় এই সংস্থার বিদেশি অনুদান পেতে অসুবিধা হচ্ছিল। মিশনারিজ অফ চ্যারিটি ভারত জুড়ে দরিদ্র, অসুস্থ এবং নিঃস্বদের জন্য অনেকগুলি অনাথ আশ্রম এবং আশ্রয়কেন্দ্র পরিচালনা করে। যার অধিকাংশই চলে বিদেশি অনুদানে।