জোর কদমে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। রবিবার ২০ জেলার মোট ২ হাজার ১৭১টি ওয়ার্ডে কোভিড বিধি মেনে সকাল সাতটা থেকে ভোটগ্রহণ হবে। অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে আঁটোসাটো নিরাপত্তা ব্যবস্থা কমিশনের। নিরাপত্তার দায়িত্বে ১৭ জন ডিআইজি পদমর্যাদার অফিসার। হাইকোর্টের নির্দেশে বাড়ানো হয়েছে পর্যবেক্ষকের সংখ্যাও। ১০ জন আইএএস কর্মকর্তাকে ‘বিশেষ পর্যবেক্ষক’ হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে।
নিরাপত্তার ক্ষেত্রে কোনও গাফিলতি বরদাস্ত করা হবে না বলে বিশেষ পর্যবেক্ষকদের বৈঠকে বার্তা দেওয়া হয়েছে। শনিবার সকাল থেকেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দপ্তরে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। ভোট পরিচালনার দায়িত্বে ৪৪ হাজার পুলিশকর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। ১০৮ পুরসভায় মোট প্রার্থীর সংখ্যা ৮ হাজার ১৬০ জন। ভোটারের সংখ্যা ৯৫ লক্ষের বেশি। উল্লেখ্য, এই ১০৮ পুরসভার ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী দাবি করেছিল বিজেপি। হাইকোর্ট অবশ্য রাজ্য কমিশনের দিকেই বল ঠেলে দেয়। কমিশনও জানিয়ে দেয় কেন্দ্রীয় বাহিনী নয়, রাজ্য পুলিশেই আস্থা তাদের। এরপর সুপ্রিম কোর্টেও যায় বিজেপি।
আর ও পড়ুন শরীরচর্চার পরে কোন পানীয় পান করেন রকুলপ্রীত?
উল্লেখ্য, জোর কদমে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। রবিবার ২০ জেলার মোট ২ হাজার ১৭১টি ওয়ার্ডে কোভিড বিধি মেনে সকাল সাতটা থেকে ভোটগ্রহণ হবে। অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে আঁটোসাটো নিরাপত্তা ব্যবস্থা কমিশনের। নিরাপত্তার দায়িত্বে ১৭ জন ডিআইজি পদমর্যাদার অফিসার। হাইকোর্টের নির্দেশে বাড়ানো হয়েছে পর্যবেক্ষকের সংখ্যাও। ১০ জন আইএএস কর্মকর্তাকে ‘বিশেষ পর্যবেক্ষক’ হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে।
নিরাপত্তার ক্ষেত্রে কোনও গাফিলতি বরদাস্ত করা হবে না বলে বিশেষ পর্যবেক্ষকদের বৈঠকে বার্তা দেওয়া হয়েছে। শনিবার সকাল থেকেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দপ্তরে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। ভোট পরিচালনার দায়িত্বে ৪৪ হাজার পুলিশকর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। ১০৮ পুরসভায় মোট প্রার্থীর সংখ্যা ৮ হাজার ১৬০ জন। ভোটারের সংখ্যা ৯৫ লক্ষের বেশি।