কাকুলিয়া জোড়া খুন কান্ডে নয়া মোড়, ডায়মন্ডহারবার খালে নামল ডুবুরি

কাকুলিয়া জোড়া খুন কান্ডে নয়া মোড়, ডায়মন্ডহারবার খালে নামল ডুবুরি

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
মোড়

কাকুলিয়া জোড়া খুন কান্ডে নয়া মোড়, ডায়মন্ডহারবার খালে নামল ডুবুরি। কাকুলিয়া জোড়া খুন কান্ডে নয়া মোড়। তথ্য প্রমাণ সংগ্রহ করতে ডায়মন্ড হারবার ক্রিক খালে নামানো হলো ডুবুরি। গত ১৮ অক্টোবর সাতসকালে শহরের প্রাণকেন্দ্রে জোড়া খুনে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল। খুনের প্রায় সপ্তাহ তিনেকের মাথায় মুম্বই থেকে জোড়া খুনের মূল অভিযুক্ত ভিকি হালদার ও তার সঙ্গীকে গ্রেফতার করে লালবাজারের গোয়েন্দা শাখার পুলিশ। উল্লেখিত, কর্পোরেট কর্তা সুবীর চাকি ও তার গাড়ির চালক খুনের ঘটনায় মোট পাঁচজন জনকে গ্রেফতার করেছে লালবাজারের গোয়েন্দা পুলিশ।এই হত্যাকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত ভিকি হালদার ও ভিকির মা মিঠু হালদার কে জিজ্ঞাসাবাদের করে কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে কলকাতা পুলিশের হোমিসাইড শাখায় পুলিশের কাছে।

 

তদন্তকারী অফিসাররা ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের পর জানতে পারে খুনের পর তথ্য প্রমাণ লোপাট করতে সুবীর চাকির মোবাইল ফোন নিয়ে নেয় ভিকি। গরিয়াহাট থেকে ট্রেনে করে ডায়মন্ড হারবারে ভিকি ও তার সঙ্গীরা। তথ্য প্রমাণ লোপাট করতে ভিকি সুবীর চাকরির মোবাইল ফোন ডায়মন্ড হারবারের ক্রিক খালে ফেলে দেয়। কলকাতা পুলিশের হোমিসাইড শাখা তদন্তকারী অফিসারদের দাবি, সুবীর চাকির মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে, এই ঘটনার খুনের সঙ্গে আর অন্য কেউ জড়িত আছে কিনা সেই বিষয়ে তদন্ত করতে চাই গোয়েন্দারা।

 

ভিকি দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আজ সকালে কলকাতা পুলিশ হোমিসাইড শাখার পুলিশ ও ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট গ্রুপ মোবাইল ফোন উদ্ধার করার জন্য অন্যতম অভিযুক্ত ব্যক্তি ভিকি হালদার কে ডায়মন্ড হারবারের নিয়ে আসে।ভিকি হালদার খুনের পর কোন জায়গায় ফোনটি ফেলেছে তা চিহ্নিত করে। এরপরে দুজন ডুবুরি জলে নেমে তল্লাশি অভিযান চালায়। প্রায় দু’ঘণ্টা তল্লাশি অভিযান চালানোর পর মোবাইলের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। ডায়মন্ড হারবারের এই খালটিতে জলের স্রোত বেশি থাকার কারণে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে গোয়েন্দাদের।

 

আর ও  পড়ুন    বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের জঙ্গলে ব্ল্যাক প্যান্থারের ছবি ধরা পড়ল

 

উল্লেখ্য, কাকুলিয়া জোড়া খুনের পর ব্যবসায়ী সুবীর চাকি ও তার গাড়ি চালকের আঙুল থেকে সোনা ও রূপোর আংটি খুলে নিয়েছিল ভিকি। তারপর তা এক বন্ধুর কাছে জমা রেখে ওই আংটির বিনিময়ে ৫ হাজার টাকা নিয়েছিল ভিকি। আর সেই টাকা নিয়েই মুম্বাই গিয়ে গা ঢাকা দেয় ভিকি। সেখানে গিয়ে একটি সিকিউরিটি গার্ডের কাজ জুটিয়েও নেয় ভিকি। মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তা বন্ধ বলছিল। অবশেষে তার পুরোনো নম্বরের ভিত্তিতে ভিকিকে গ্রেফতার করে পুলিশ ।

 

উল্লেখ্য, কাকুলিয়া জোড়া খুন কান্ডে নয়া মোড়, ডায়মন্ডহারবার খালে নামল ডুবুরি। কাকুলিয়া জোড়া খুন কান্ডে নয়া মোড়। তথ্য প্রমাণ সংগ্রহ করতে ডায়মন্ড হারবার ক্রিক খালে নামানো হলো ডুবুরি। গত ১৮ অক্টোবর সাতসকালে শহরের প্রাণকেন্দ্রে জোড়া খুনে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল। খুনের প্রায় সপ্তাহ তিনেকের মাথায় মুম্বই থেকে জোড়া খুনের মূল অভিযুক্ত ভিকি হালদার ও তার সঙ্গীকে গ্রেফতার করে লালবাজারের গোয়েন্দা শাখার পুলিশ।

 

উল্লেখিত, কর্পোরেট কর্তা সুবীর চাকি ও তার গাড়ির চালক খুনের ঘটনায় মোট পাঁচজন জনকে গ্রেফতার করেছে লালবাজারের গোয়েন্দা পুলিশ।এই হত্যাকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত ভিকি হালদার ও ভিকির মা মিঠু হালদার কে জিজ্ঞাসাবাদের করে কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে কলকাতা পুলিশের হোমিসাইড শাখায় পুলিশের কাছে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top