নৌকায় ঝাঁপ মেরে মৎস্যজীবীকে তুলে নিয়ে গেল সুন্দরবনের বাঘ। ফের সুন্দরনে বাঘের হামলায় নিহত মৎস্যজীবী। মৃত মৎস্যজীবীর নাম অরবিন্দু বিশ্বাস(৪০)।ঘটনাটি ঘটে সুন্দরবনের ঝিলা তিন নম্বর জঙ্গল এলাকায়। ২০২০-র মার্চে লকডাউনের শুরু থেকে চলতি মাস পর্যন্ত সব মিলিয়ে ৯৯ জন মৎস্যজীবী সুন্দরবনের বিভিন্ন জঙ্গলে বাঘেথ হামলায় প্রাণ হারালেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে কুমিরমারি ভুরোলিয়া পাড়া এলাকার বাসিন্দা মৎস্যজীবী অরবিন্দু বিশ্বাস সহ আরও ২ জন একটি নৌকা করে এদিন সকালে কাঁকড়া ধরা উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।তারা নদীতে কাঁকড়া ধরার সময় হঠাৎই জঙ্গল থেকে বাঘ বেরিয়ে এসে ঝাঁপিয়ে পড়ে মৎস্যজীবী অরবিন্দু বিশ্বাসের উপর।বাঘ শিকার ধরে জঙ্গলে নিয়ে যেতে থাকা।আর এই দৃশ্য দেখে বাকী মৎস্যজীবীরা হতবাক হয়ে যায়।
এদিকে বাকী মৎস্যজীবীরা গ্রামে ফিরে এসে গ্রামবাসীদের খবর দেয়।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বন দফতরের কর্মীরা।পাশাপাশি সহ যোগিতায় এগিয়ে আসে স্থানীয় কুমিরমারি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান দেবাশিস মন্ডল।এদিকে এই খবরে কান্নায় ভেঙে পড়ে মৃত মৎস্যজীবীর পরিবারের সদস্যরা।
আর ও পড়ুন কলকাতার রবিনসন স্ট্রিটের ছায়া এবার হাওড়ার শিবপুরে
বন দফতর জানান অবৈধ ভাবে কাঁকড়া ধরার সময় জঙ্গল থেকে বাঘ বেরিয়ে এক মৎস্যজীবী কে আক্রমণ করে এমন ধরনের খবর পাওয়া গেছে।তবে মৎস্যজীবীদের কাছে কোন বৈধ কাগজপত্র ছিল না।চোরা পথে ঢুকে নিষিদ্ধ এলাকায় কাঁকড়া ধরছিল।তবে কিভাবে এমন ধরনের ঘটনা ঘটলো সে বিষয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, নৌকায় ঝাঁপ মেরে মৎস্যজীবীকে তুলে নিয়ে গেল সুন্দরবনের বাঘ। ফের সুন্দরনে বাঘের হামলায় নিহত মৎস্যজীবী। মৃত মৎস্যজীবীর নাম অরবিন্দু বিশ্বাস(৪০)।ঘটনাটি ঘটে সুন্দরবনের ঝিলা তিন নম্বর জঙ্গল এলাকায়। ২০২০-র মার্চে লকডাউনের শুরু থেকে চলতি মাস পর্যন্ত সব মিলিয়ে ৯৯ জন মৎস্যজীবী সুন্দরবনের বিভিন্ন জঙ্গলে বাঘেথ হামলায় প্রাণ হারালেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে কুমিরমারি ভুরোলিয়া পাড়া এলাকার বাসিন্দা মৎস্যজীবী অরবিন্দু বিশ্বাস সহ আরও ২ জন একটি নৌকা করে এদিন সকালে কাঁকড়া ধরা উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।তারা নদীতে কাঁকড়া ধরার সময় হঠাৎই জঙ্গল থেকে বাঘ বেরিয়ে এসে ঝাঁপিয়ে পড়ে মৎস্যজীবী অরবিন্দু বিশ্বাসের উপর।বাঘ শিকার ধরে জঙ্গলে নিয়ে যেতে থাকা।আর এই দৃশ্য দেখে বাকী মৎস্যজীবীরা হতবাক হয়ে যায়। এদিকে বাকী মৎস্যজীবীরা গ্রামে ফিরে এসে গ্রামবাসীদের খবর দেয়।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বন দফতরের কর্মীরা।পাশাপাশি সহ যোগিতায় এগিয়ে আসে স্থানীয় কুমিরমারি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান দেবাশিস মন্ডল।এদিকে এই খবরে কান্নায় ভেঙে পড়ে মৃত মৎস্যজীবীর পরিবারের সদস্যরা।
