ময়নাগুড়ি ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত এক ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত। শনিবার সকালে ওই ব্যক্তির করোনার রিপোর্ট পজিটিভ আসে বলে জানা গিয়েছে। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ট্রেন দুর্ঘটনায় গুরুতর আহতদের মধ্যে ছিলেন কোচবিহারের পুন্ডিবাড়ির বাসিন্দা মানিক ওরাঁও।
জয়পুর থেকে পরিবারের তিন সদস্যদের সঙ্গে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। তার বা পা ওই দুর্ঘটনায় গুরুতর জখম হয়। সেদিন রাতেই লঘু অস্ত্রোপচার করা হয়। এরপর তাকে সার্জিক্যাল ওয়ার্ডে স্থানান্তরিত করা হয়। এরপর এদিন সকালে তার ড্রেসিংও হয়। রাতে তার লালারসের নমুনা পরীক্ষার জন্য উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ভাইরাল রিসার্চ এন্ড ডায়গনস্টিক ল্যাবরেটরিতে পাঠালে এদিন সকালে তার রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
রিপোর্ট পজিটিভ আসায় তাকে কোভিড ব্লক ২ য়ে স্থানান্তরিত করা হয়। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিতসক সন্দীপ সেনগুপ্ত বলেন, “কোভিড হলেও চিকিৎসা একইরকম চলবে। বাকি রোগীরা যাতে আক্রান্ত না হয় সেদিকে বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে। রোগীকে কোভিড ওয়ার্ডে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।” তবে ওই ঘটনায় পরিবারের বাকি তিন সদস্যের বিষয়ে কিছু জানা নেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কিংবা প্রশাসনের।
আর ও পড়ুন বড় দুর্ঘটনা থেকে অল্পের জন্য রক্ষা পেলো দত্তপুকুর লোকাল
উল্লেখ্য, ময়নাগুড়ি ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত এক ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত। শনিবার সকালে ওই ব্যক্তির করোনার রিপোর্ট পজিটিভ আসে বলে জানা গিয়েছে। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ট্রেন দুর্ঘটনায় গুরুতর আহতদের মধ্যে ছিলেন কোচবিহারের পুন্ডিবাড়ির বাসিন্দা মানিক ওরাঁও।জয়পুর থেকে পরিবারের তিন সদস্যদের সঙ্গে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। তার বা পা ওই দুর্ঘটনায় গুরুতর জখম হয়। সেদিন রাতেই লঘু অস্ত্রোপচার করা হয়। এরপর তাকে সার্জিক্যাল ওয়ার্ডে স্থানান্তরিত করা হয়। এরপর এদিন সকালে তার ড্রেসিংও হয়।
রাতে তার লালারসের নমুনা পরীক্ষার জন্য উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ভাইরাল রিসার্চ এন্ড ডায়গনস্টিক ল্যাবরেটরিতে পাঠালে এদিন সকালে তার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। রিপোর্ট পজিটিভ আসায় তাকে কোভিড ব্লক ২ য়ে স্থানান্তরিত করা হয়। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিতসক সন্দীপ সেনগুপ্ত বলেন, “কোভিড হলেও চিকিৎসা একইরকম চলবে। বাকি রোগীরা যাতে আক্রান্ত না হয় সেদিকে বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে। রোগীকে কোভিড ওয়ার্ডে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।” তবে ওই ঘটনায় পরিবারের বাকি তিন সদস্যের বিষয়ে কিছু জানা নেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কিংবা প্রশাসনের।