দোল পূজোয় মাইক বাঁধাকে কেন্দ্র করে অশান্তির জেরে রক্তাক্ত ৯ জন । দোল পূজোয় মাইক বাঁধা কে কেন্দ্র করে একই পাড়ার দুই পক্ষের মধ্যে অশান্তির জেরে রক্তাক্ত মোট ৯ জন। দুই পক্ষই থানায় অভিযোগ জানান। দোল উৎসবের মাইক বাধাকে কেন্দ্র করে একই পাড়ার দুই পূজো কমিটির সাথে বচসা, এক পূজো কমিটির একাধিক ব্যক্তিকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠল অন্য পূজো কমিটির বিরুদ্ধে।
যদিও অন্য পুজো কমিটির পাল্টা অভিযোগ তাদের কেউ বেধড়ক মারধর করা হয়। ঘটনাটি নদীয়ার শান্তিপুর স্টেডিয়াম পাড়া এলাকায়। জানা যায় সপ্তম দোল উপলক্ষে ওই এলাকার এক পুজো কমিটির সদস্যরা পাশের দুই একটি জায়গায় মাইক বাঁধতে যায়, তখনই পাশের অন্য পূজো কমিটির সদস্যরা বাধা দেয়। এরপর শুরু হয় দুই পুজো কমিটির মধ্যে কথা কাটাকাটি, আচমকাই দুই পুজো কমিটির সদস্যদের মধ্যে বেধড়ক মারধর শুরু হয়।
এক পুজো কমিটির অভিযোগ তাদের মোট ৫ জন সদস্যকে বেধড়ক মারধর করে। অন্য পুজো কমিটির অভিযোগ চোঙ বাঁধার জন্য এই ঘটনা ঘটেনি পুরনো রাগের কারণে আমাদের ৪ জনকে বেধড়ক মারধর করা হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রীতিমতো তুলকালাম সৃষ্টি হয় গোটা এলাকায়।
আর ও পড়ুন ক্রমেই চাপ বাড়ছে ইমরান খানের ওপর
এক পুজো কমিটির আক্রান্ত সদস্যরা শান্তিপুর হাসপাতালে এসে পৌঁছায়, তাদের প্রাথমিক চিকিৎসার চলাকালীন অন্য পুজো কমিটির আক্রান্ত সদস্যরাও শান্তিপুর হাসপাতালে এসে পৌঁছায়। সেখানেও আবারও দু’পক্ষের মধ্যে শুরু হয় বচসা।
অভিযোগ চিকিৎসকের সামনেই আবারো মারধর শুরু করে। এই ঘটনায় শান্তিপুর হাসপাতালে পৌঁছায় শান্তিপুর থানার পুলিশ।এরপর পুলিশের উপস্থিতিতে অনেকটাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। পাড়াতেও পুলিশের টহলদারি চলছে অব্যাহত।
উল্লেখ্য, দোল পূজোয় মাইক বাঁধাকে কেন্দ্র করে অশান্তির জেরে রক্তাক্ত ৯ জন । দোল পূজোয় মাইক বাঁধা কে কেন্দ্র করে একই পাড়ার দুই পক্ষের মধ্যে অশান্তির জেরে রক্তাক্ত মোট ৯ জন। দুই পক্ষই থানায় অভিযোগ জানান। দোল উৎসবের মাইক বাধাকে কেন্দ্র করে একই পাড়ার দুই পূজো কমিটির সাথে বচসা, এক পূজো কমিটির একাধিক ব্যক্তিকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠল অন্য পূজো কমিটির বিরুদ্ধে।
যদিও অন্য পুজো কমিটির পাল্টা অভিযোগ তাদের কেউ বেধড়ক মারধর করা হয়। ঘটনাটি নদীয়ার শান্তিপুর স্টেডিয়াম পাড়া এলাকায়। জানা যায় সপ্তম দোল উপলক্ষে ওই এলাকার এক পুজো কমিটির সদস্যরা পাশের দুই একটি জায়গায় মাইক বাঁধতে যায়, তখনই পাশের অন্য পূজো কমিটির সদস্যরা বাধা দেয়। এরপর শুরু হয় দুই পুজো কমিটির মধ্যে কথা কাটাকাটি, আচমকাই দুই পুজো কমিটির সদস্যদের মধ্যে বেধড়ক মারধর শুরু হয়।
এক পুজো কমিটির অভিযোগ তাদের মোট ৫ জন সদস্যকে বেধড়ক মারধর করে। অন্য পুজো কমিটির অভিযোগ চোঙ বাঁধার জন্য এই ঘটনা ঘটেনি পুরনো রাগের কারণে আমাদের ৪ জনকে বেধড়ক মারধর করা হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রীতিমতো তুলকালাম সৃষ্টি হয় গোটা এলাকায়।