রঘুনাথগঞ্জে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আন্তঘাতি এক যুবক

রঘুনাথগঞ্জে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আন্তঘাতি এক যুবক

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

রঘুনাথগঞ্জে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আন্তঘাতি এক যুবক। বউ কে সঙ্গে নিয়ে সকালে প্রাতঃভ্রমণে বেড়িয়ে, মাঝপথে বাড়ি ফিরে এসেই সে গলায় ফাঁস লাগিয়ে সে ঝুলে পড়ে। সোমবার সকালে ঘটনায় রঘুনাথগঞ্জের আলেরউপরে চাঞ্চল্য ছড়ায়। পুলিস জানিয়েছে মৃত যুবকের নাম বিলাশ মাঝি(২৯)।

 

তাঁর বাড়ি রঘুনাথগঞ্জ থানার দফরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের আলেরউপরে। পুলিস মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। ওই যুবক এলাকায় একটি ফাস্ট ফুডের দোকান চালাত বলে জানা গিয়েছে। তার স্রী ও দুই মেয়ে রয়েছে। এ বিষয়ে রঘুনাথগঞ্জ থানার এক পুলিস জানিয়েছে, পারিবারিক অশান্তি জেরে আত্মহত্যা করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিক ভাবে অনুমান করা হচ্ছে। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে।

 

জানা গিয়েছে, ওই যুবক এদিন সকালে হাঁটতে বেড়িয়ে, মাঝমতে ঘরে ফিরে যায়। বউ ও পরিবারের অন্য সদস্যরা প্রাতঃভ্রমণ সেরে বাড়িতে এসে দেখেন, সে দোতলায় ঝুলছে। স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করে। মৃতের বাবা অচিন্ত মাঝি ব’লেন, আমরা কেউ ঘরে ছিলাম না। পার্শ্ববর্তী এলাকা একটি পুজোর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলাম। ছেলেবউ ঘরে ছিলো। ওদের মধ্যে কী হয়েছে জানিনা। ফোন মারফত খবর পেয়ে এসে দেখি মারা গিয়েছে।

আরও পড়ুন – উৎসবের মেজাজে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলে “ছট” বন্দনা

উল্লেখ্য, বউ কে সঙ্গে নিয়ে সকালে প্রাতঃভ্রমণে বেড়িয়ে, মাঝপথে বাড়ি ফিরে এসেই সে গলায় ফাঁস লাগিয়ে সে ঝুলে পড়ে। সোমবার সকালে ঘটনায় রঘুনাথগঞ্জের আলেরউপরে চাঞ্চল্য ছড়ায়। পুলিস জানিয়েছে মৃত যুবকের নাম বিলাশ মাঝি(২৯)। তাঁর বাড়ি রঘুনাথগঞ্জ থানার দফরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের আলেরউপরে। পুলিস মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। ওই যুবক এলাকায় একটি ফাস্ট ফুডের দোকান চালাত বলে জানা গিয়েছে। তার স্রী ও দুই মেয়ে রয়েছে। এ বিষয়ে রঘুনাথগঞ্জ থানার এক পুলিস জানিয়েছে, পারিবারিক অশান্তি জেরে আত্মহত্যা করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিক ভাবে অনুমান করা হচ্ছে। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে।

 

জানা গিয়েছে, ওই যুবক এদিন সকালে হাঁটতে বেড়িয়ে, মাঝমতে ঘরে ফিরে যায়। বউ ও পরিবারের অন্য সদস্যরা প্রাতঃভ্রমণ সেরে বাড়িতে এসে দেখেন, সে দোতলায় ঝুলছে। স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করে। মৃতের বাবা অচিন্ত মাঝি ব’লেন, আমরা কেউ ঘরে ছিলাম না। পার্শ্ববর্তী এলাকা একটি পুজোর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলাম। ছেলেবউ ঘরে ছিলো। ওদের মধ্যে কী হয়েছে জানিনা। ফোন মারফত খবর পেয়ে এসে দেখি মারা গিয়েছে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top