রতুয়ায় বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়ির সামনে ধর্নায় বসলেন প্রেমিকা। বিয়ে বাড়িতে প্রথম দেখাতেই ভালোলাগা। এরপর পরিচয়। তারপর প্রেম। মোবাইল ফোনে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার সহবাস। শারিরীক চাহিদা মিটতেই বিয়ে করতে অস্বীকার প্রেমিকের। হরিশ্চন্দ্রপুরের পর এবার রতুয়ায় বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়ির সামনে ধর্নায় বসেন প্রেমিকা।সোমবার বিকেলে ধর্নায় বসেন মানিকচকের ওই তরুণী। এই নিয়ে এদিন রতুয়া এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।পাড়া প্রতিবেশী তরুনীকে দেখার জন্য ভিড় জমায়।
ওই তরুণীর জানান,প্রায় এক বছর আগে একটি বিয়েবাড়িতে তাঁর সঙ্গে ওই যুবকের পরিচয় হয়। সেই পরিচয় থেকেই প্রেমে জড়িয়ে পড়ে।তাঁদের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ হত।বাইরে এক সঙ্গে ঘুরতেও গেছে।বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাঁর সঙ্গে একাধিকবার সহবাস করেছে ওই যুবক।বিয়ে করবো করবো বলে বিভিন্ন অজুহাতে দিন কাটাচ্ছিল প্রেমিক।সোমবার তাঁকে নিজের বাড়িতে ডেকে পাঠায়।
প্রেমিকের কথামতো সোমবার তার বাড়িতে উপস্থিত হয় ওই তরুণী।কিন্তু প্রেমিকের দেখা পাননি তিনি।এরপর রাতে তিনি সেখানে একটি বাড়িতে থাকেন।মঙ্গলবার সকালে ফের প্রেমিকের বাড়িতে হাজির হন।অভিযোগ,ওই তরুণীকে মারধর করে বের করে দেন প্রেমিকের পরিবারের লোকেরা।তবুও নিজের দাবিতে অনড় থাকেন ওই তরুণী।পরে রতুয়া থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করে।
তরুণীর সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন প্রেমিকের পরিবার।
আরও পড়ুন – কুড়ি দিন থেকে নিখোঁজ , জলপাইগুড়ির ব্যাবসায়ী
উল্লেখ্য, বিয়ে বাড়িতে প্রথম দেখাতেই ভালোলাগা।এরপর পরিচয়।তারপর প্রেম।মোবাইল ফোনে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা।বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার সহবাস।শারিরীক চাহিদা মিটতেই বিয়ে করতে অস্বীকার প্রেমিকের।হরিশ্চন্দ্রপুরের পর এবার রতুয়ায় বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়ির সামনে ধর্নায় বসেন প্রেমিকা।সোমবার বিকেলে ধর্নায় বসেন মানিকচকের ওই তরুণী।এই নিয়ে এদিন রতুয়া এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।পাড়া প্রতিবেশী তরুনীকে দেখার জন্য ভিড় জমায়।
ওই তরুণীর জানান,প্রায় এক বছর আগে একটি বিয়েবাড়িতে তাঁর সঙ্গে ওই যুবকের পরিচয় হয়। সেই পরিচয় থেকেই প্রেমে জড়িয়ে পড়ে।তাঁদের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ হত।বাইরে এক সঙ্গে ঘুরতেও গেছে।বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাঁর সঙ্গে একাধিকবার সহবাস করেছে ওই যুবক।বিয়ে করবো করবো বলে বিভিন্ন অজুহাতে দিন কাটাচ্ছিল প্রেমিক।সোমবার তাঁকে নিজের বাড়িতে ডেকে পাঠায়।প্রেমিকের কথামতো সোমবার তার বাড়িতে উপস্থিত হয় ওই তরুণী।কিন্তু প্রেমিকের দেখা পাননি তিনি।
এরপর রাতে তিনি সেখানে একটি বাড়িতে থাকেন।মঙ্গলবার সকালে ফের প্রেমিকের বাড়িতে হাজির হন।অভিযোগ,ওই তরুণীকে মারধর করে বের করে দেন প্রেমিকের পরিবারের লোকেরা।তবুও নিজের দাবিতে অনড় থাকেন ওই তরুণী।পরে রতুয়া থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করে।