রতুয়ার প্রাণকেন্দ্রে রাস্তার ধারে দিনের পর দিন বাড়ছে নোংরা আবর্জনার স্তূপ নাকে রুমাল দিয়ে করতে হচ্ছে যাতায়াত। রতুয়ার প্রাণকেন্দ্রে রাস্তার ধারে দিনের পর দিন বাড়ছে নোংরা আবর্জনার স্তূপ নাকে রুমাল দিয়ে করতে হচ্ছে যাতায়াত। গাড়ির চাকা হাওয়া ও পশু পাখির জন্য সেই আবর্জনা আবার ছড়িয়ে পড়ে যথাতত্র দিনের পর দিন একটি অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সৃষ্টি করেছে সেই জমা নোংরার আবর্জনার স্তুপ।
বাজার হোক বা নিত্যদিনের যে কোন কাজ ও যে কোন সরকারি বেসরকারি অফিস স্কুল কলেজ যাই হোক না কেন যাতায়াতের একমাত্র রাস্তা। রতুয়ার একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা হওয়া এ রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে কয়েক হাজার পথচারীরা যাতায়াত করে থাকেন,এই রাস্তা পাশে একদিকে রয়েছে নানা হোটেল অর রেস্তোরাঁর অন্যদিকে বাজার থেকে শুরু করে নানা গুরুত্বপূর্ণ দোকান,
কিন্তু সেই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার ধারে আবর্জনা দিনের পর দিন বাড়ছে নোংরা পচা আবর্জনার স্তুপ এ জন এক ডাম্পিং গ্রাউন্ডের পরিণত হয়েছে,আবর্জনার কারণে সেই রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করাই দিনের পর দিন দায় হয়ে উঠেছে,দ্রুত কোন ব্যবস্থা না হলে দিনের পর দিন এই নোংরা আবর্জনার স্তুপ বাড়তে থাকবে বলে মনে করছে স্থানীয়রা।
রতুয়া বাসিন্দা শুভেন্দু স্বর্ণকার জানান ,নির্দিষ্ট কোন আবর্জনা ফেলার জায়গা না থাকায যত্রতত্র এই ময়লা ফেলা হচ্ছে এতে দূষণও ছড়াচ্ছে ।
আরও পড়ুন – বঙ্গ গৌরব সম্মান ২০২২
উল্লেখ্য, রতুয়ার প্রাণকেন্দ্রে রাস্তার ধারে দিনের পর দিন বাড়ছে নোংরা আবর্জনার স্তূপ নাকে রুমাল দিয়ে করতে হচ্ছে যাতায়াত। গাড়ির চাকা হাওয়া ও পশু পাখির জন্য সেই আবর্জনা আবার ছড়িয়ে পড়ে যথাতত্র দিনের পর দিন একটি অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সৃষ্টি করেছে সেই জমা নোংরার আবর্জনার স্তুপ।
বাজার হোক বা নিত্যদিনের যে কোন কাজ ও যে কোন সরকারি বেসরকারি অফিস স্কুল কলেজ যাই হোক না কেন যাতায়াতের একমাত্র রাস্তা। রতুয়ার একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা হওয়া এ রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে কয়েক হাজার পথচারীরা যাতায়াত করে থাকেন,এই রাস্তা পাশে একদিকে রয়েছে নানা হোটেল অর রেস্তোরাঁর অন্যদিকে বাজার থেকে শুরু করে নানা গুরুত্বপূর্ণ দোকান, কিন্তু সেই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার ধারে আবর্জনা দিনের পর দিন বাড়ছে নোংরা পচা আবর্জনার স্তুপ এ জন এক ডাম্পিং গ্রাউন্ডের পরিণত হয়েছে,আবর্জনার কারণে সেই রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করাই দিনের পর দিন দায় হয়ে উঠেছে,দ্রুত কোন ব্যবস্থা না হলে দিনের পর দিন এই নোংরা আবর্জনার স্তুপ বাড়তে থাকবে বলে মনে করছে স্থানীয়রা।
রতুয়া বাসিন্দা শুভেন্দু স্বর্ণকার জানান ,নির্দিষ্ট কোন আবর্জনা ফেলার জায়গা না থাকায যত্রতত্র এই ময়লা ফেলা হচ্ছে এতে দূষণও ছড়াচ্ছে ।