বিরোধী শূন্য রাজনীতি শুরু করেছেন মমতা, অভিযোগ দিলীপের

বিরোধী শূন্য রাজনীতি শুরু করেছেন মমতা, অভিযোগ দিলীপের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
রাজনীতি

বিরোধী শূন্য যে রাজনীতি শুরু করেছেন মমতা, অভিযোগ দিলীপের। সোমবার সকালে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়ার আগে কলকাতা বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে বিজেপির সর্বভারতীয় সহসভাপতি দিলীপ ঘোষ স্কুলের পোশাকে বিশ্ব বাংলা লোগো লাগানো নিয়ে বলেন, কেন্দ্র সরকারে পয়সা প্রকল্প চালানো হচ্ছে আর পার্টির প্রচার করা হচ্ছে। স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প যারা পেয়েছেন সেই পরিবারকেও প্রচারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী আবেদন করেছিলেন। তো এটা সরকারি পয়সা পার্টির প্রচারের একটা উদাহরণ তৃণমূল করে দেখাচ্ছে। ছোট ছোট বাচ্চাদের দিয়েও রাজনীতির প্রচার করানো হচ্ছে।

 

অভিষেকের মন্তব্য নিয়ে বলেন, মাথা উঁচু করে জেলে যান উনি। যাদের আপাতমস্তক দুর্নীতির কালি লেগে আছে কোন কিছু বাধ নেই তাদের মুখে বড়বড় কথা সাজে না।

 

তপন কান্দুর খুনের ঘটনায় দেরিতে ফরেন্সিক পৌঁছানো নিয়ে বলেন, বিরোধী শূন্য যে রাজনীতি শুরু করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এসব তারই উদাহরণ। বিরোধীদের জন্য কোন তদন্ত হয় না। আমাদের ২০০এর বেশি কর্মকর্তা মারা গিয়েছেন তাদের নিয়ে কোন তদন্ত হয়নি কেউ গ্রেফতার হয়নি কেউ সাজা পায়নি। সরকার পুলিশকেও রাজনীতির প্রচারে লাগাচ্ছে প্রশাসনের সমস্ত যন্ত্রকে পার্টির রাজনীতিতে লাগাচ্ছে বিরোধীদের কোন সুরক্ষা নেই সন্মান নেই এই ব্যবহার থেকে বোঝা যাচ্ছে।

 

জগন্নাথ সরকারকে রাজ্যের নিরাপত্তা নিয়ে বলেন, আগে দেওয়া উচিত ছিল। আগে তারপরে অ্যাটাক হয়েছে। যখন প্রাণঘাতি আক্রমন হয়েছে তখন দিয়েছে। এটা লোক দেখানো। রাজ্য সরকারের ওপর আমাদের ভরসা নেই তাই আমরা বারবার কেন্দ্র সরকারের কাছে বলেছি আর তারাই আমাদের কেন্দ্রীয় সুরক্ষা দিয়েছে।

 

ঐক্যশ্রী প্রকল্পে ভুয়ো আবেদন নিয়ে বলেন, রাজ্যের প্রত্যেকটি প্রকল্প ঘুষ ছাড়া পাওয়া যায় না। এবং সেখানে ব্যাপক ভেজাল। রাজ্য সরকারের রেশন কার্ড প্রায় আড়াই কোটি ভেজাল কার্ড আছে। সেটা ছাটলে আর ফ্রি খাওয়ানোর দরকার হবে না। এই ভুয়ো রেশন কার্ড তারমধ্যে প্রচুর বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী ঢুকে আছে দূর করা উচিত। সেরকম ছাত্রছাত্রীদের প্রকল্প দেওয়া হচ্ছে সেখানে দু’নম্বরি হচ্ছে। আম্ফানের পরে যারা টাকা পেয়েছিলেন তারা বেশিরভাগ টিএমসির নেতা কর্মী তাদের কোন ক্ষতি হয়নি।

 

আর ও পড়ুন      সাংসদের বাড়ির পাশেই ফের বোমাবাজির অভিযোগ

 

রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে সংঘর্ষ নিয়ে বলেন, ববি হাকিম বলে দিয়েছেন দু একটা গন্ডগোল হবেই। পুলিশ না হলে কি কাজ করবে। পুলিশের কাজ এতো বেশি টিএমসি ঝগড়া মেটানো তাদের নেতাদের সুরক্ষা দেওয়া টিএমসির নেতাদের ভোট জিতিয়ে দেওয়া এই সমস্ত করতে গিয়ে পুলিশ ব্যস্ত। আর সমস্ত দুষ্কৃতিদের পার্টিতে ঢুকিয়ে দিয়ে রাজনীতি করা হচ্ছে এই যেসব ম্যাডাররা খুনি এরা টিএমসিকে জিতিয়ে তাই জন্য এদের গায়ে কেউ হাত দিচ্ছে না। সবে শুরু হয়েছে নিজেদের মধ্যে মসুল পর্ব নিজেদের মধ্যে মারামারি করে পশ্চিমবঙ্গকে অশান্ত করে রেখেছে এবং মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে রেখেছে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top