এই রাজবাড়ীর পুজোতে রাজা রামমোহন রায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগররা এসেছিলেন । মনীষীদের স্মৃতি জড়িয়ে আছে চন্দ্রকোনা ১ নং ব্লকের জাড়া গ্রামের জমিদার বাড়িতে। কথিত আছে পলাশীর যুদ্ধের ও আগের প্রতিষ্টিতো হয়েছিল এই জমিদার বাড়ি। এই জমিদার বাড়িতে আজও রীতি নীতি মেনেই হয় দূর্গাপুজো।
আগেকার দিনের সেই জমিদারি না থাকলেও দমেনি রাই বাড়ির দূর্গাপুজোর ঐতিহ্য। আজও অভিযাত্বের মোড়কে বাঁধা জাড়া গ্রামের জমিদার বাড়ি। বিশাল প্রসাদের কিছুটা লতা পাতায় ঢাকা। কিন্ত পুজোর অভয়ে রাই বাড়ির দূর্গাদালানে যেন সাজো সাজো রব।
আর ও পড়ুন ফের রক্তাক্ত আফগানিস্তান, মৃত শতাধিক, আহত অজস্র
তৈরি হয়েছে দূর্গা প্রতিমা। একি মেড়ে দূর্গা সহ কার্তিক,গণেশ, লক্ষী সরস্বতী,। পুজোর কোনো খামতি রাখেনি রায় পরিবারের সদস্য রা। তবে আগের দিনের মতো বেহিসাবি বাজেটের পুজোর রমরমা আর নেই রাজবাড়ীতে। বৈষ্ণব মতে পুজো হওয়ায় কোনো বলি হয়না।
একসময় এই রাজবাড়ীতে রাজা রামমোহন রায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগররা এসেছিলেন। এমন কি পুজো কে ঘিরে চলত কবি গানের আসর। এমন কি রাজবাড়ীতে কবিগানের জন্য এসেছিলেন ভোলা ময়রা। ভোলা ময়রা এসে জাড়া গ্রামের জন্য একটি গানো নাকি গেয়ে গেছেন।
একসময় উত্তম কুমার রায় বাড়িতে এসে শুটিংও করেছিলেন । এন্টোনি ফিরিঙ্গির সিনেমাতেউ জমিদার বাড়িনিয়ে গানো রয়েছে গানে উল্লেখিত….. কেমন করে বল্লি জগা… জাড়া গোলক বৃন্দাবন…. এখানে বামন রাজা চাষা প্রজা চৌকিকেতে বাঁশ বোন।
উল্লেখ্য,মনীষীদের স্মৃতি জড়িয়ে আছে চন্দ্রকোনা ১ নং ব্লকের জাড়া গ্রামের জমিদার বাড়িতে। কথিত আছে পলাশীর যুদ্ধের ও আগের প্রতিষ্টিতো হয়েছিল এই জমিদার বাড়ি। এই জমিদার বাড়িতে আজও রীতি নীতি মেনেই হয় দূর্গাপুজো। আগেকার দিনের সেই জমিদারি না থাকলেও দমেনি রাই বাড়ির দূর্গাপুজোর ঐতিহ্য। আজও অভিযাত্বের মোড়কে বাঁধা জাড়া গ্রামের জমিদার বাড়ি।
বিশাল প্রসাদের কিছুটা লতা পাতায় ঢাকা। কিন্ত পুজোর অভয়ে রাই বাড়ির দূর্গাদালানে যেন সাজো সাজো রব। তৈরি হয়েছে দূর্গা প্রতিমা। একি মেড়ে দূর্গা সহ কার্তিক,গণেশ, লক্ষী সরস্বতী,। পুজোর কোনো খামতি রাখেনি রায় পরিবারের সদস্য রা। তবে আগের দিনের মতো বেহিসাবি বাজেটের পুজোর রমরমা আর নেই রাজবাড়ীতে। বৈষ্ণব মতে পুজো হওয়ায় কোনো বলি হয়না। একসময় এই রাজবাড়ীতে রাজা রামমোহন রায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগররা এসেছিলেন। এমন কি পুজো কে ঘিরে চলত কবি গানের আসর। এমন কি রাজবাড়ীতে কবিগানের জন্য এসেছিলেন ভোলা ময়রা। ভোলা ময়রা এসে জাড়া গ্রামের জন্য একটি গানো নাকি গেয়ে গেছেন।