জলে ভাসছে রাজ্যের ছয়টি জেলা, ত্রাণ শিবিরে বহু মানুষ। গত কয়েক দিন ধরে চলছে রাজ্যজুড়ে ভারী বৃষ্টি। আর এই বৃষ্টির মধ্যে দামোদর নদীর ওপর বাঁধের লকগেট খুলে দিয়েছে ডিভিসি। যার ফলে জলে ভাসছে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বাঁকুড়া, বীরভূম, হুগলি, হাওড়ার মতো ছয় জেলা। বানভাসী হয়েছেন বহু মানুষ। প্রচুর মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন ত্রাণ শিবিরে। চাষের ক্ষেত থেকে বাড়ি ঘর সবই জলের নীচে। উদ্ধারকাজে নেমেছে সেনা এবং বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী।
জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই মোট আট কোম্পানি সেনা নামানো হয়েছে বিভিন্ন জেলায়। পশ্চিম বর্ধমান এবং হাওড়ায় তিন কোম্পানি করে সেনা নামানো হয়েছে। হুগলির খানাকুল এবং আরামবাগে বাকি দুই কোম্পানি সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। এদিকে শুক্রবার সকাল থেকেই মাইথন জলাধার থেকে ৮০ হাজার কিউসেক এবং পাঞ্চেত থেকে ৫৫ হাজার কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে। অন্য দিকে, দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে দেড় লক্ষ কিউসেকেরও বেশি জল ছাড়া হয়েছে। ফলে নতুন করে হাওড়া, হুগলির বিস্তীর্ণ এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
আর ও পড়ুন কলকাতায় বিজেপির সংগঠনের বেহাল অবস্থা ফুটে উঠলো বৃহস্পতিবার
ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির ফলে নদীবাঁধ সহ বেশির ভাগ জায়গায় ব্যাপক ক্ষতি হয়। উদয়নারায়ণপুরের পাশাপাশি হুগলির আরামবাগ, খানাকুলের বিস্তীর্ণ এলাকাও প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা। এছাড়াও একাধিক জেলার বিভিন্ন স্থানে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত কয়েক দিন ধরে চলছে রাজ্যজুড়ে ভারী বৃষ্টি। আর এই বৃষ্টির মধ্যে দামোদর নদীর ওপর বাঁধের লকগেট খুলে দিয়েছে ডিভিসি। যার ফলে জলে ভাসছে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বাঁকুড়া, বীরভূম, হুগলি, হাওড়ার মতো ছয় জেলা। বানভাসী হয়েছেন বহু মানুষ। প্রচুর মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন ত্রাণ শিবিরে। চাষের ক্ষেত থেকে বাড়ি ঘর সবই জলের নীচে। উদ্ধারকাজে নেমেছে সেনা এবং বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী।
জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই মোট আট কোম্পানি সেনা নামানো হয়েছে বিভিন্ন জেলায়। পশ্চিম বর্ধমান এবং হাওড়ায় তিন কোম্পানি করে সেনা নামানো হয়েছে।
হুগলির খানাকুল এবং আরামবাগে বাকি দুই কোম্পানি সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। এদিকে শুক্রবার সকাল থেকেই মাইথন জলাধার থেকে ৮০ হাজার কিউসেক এবং পাঞ্চেত থেকে ৫৫ হাজার কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে। অন্য দিকে, দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে দেড় লক্ষ কিউসেকেরও বেশি জল ছাড়া হয়েছে। ফলে নতুন করে হাওড়া, হুগলির বিস্তীর্ণ এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির ফলে নদীবাঁধ সহ বেশির ভাগ জায়গায় ব্যাপক ক্ষতি হয়। উদয়নারায়ণপুরের পাশাপাশি হুগলির আরামবাগ, খানাকুলের বিস্তীর্ণ এলাকাও প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা। এছাড়াও একাধিক জেলার বিভিন্ন স্থানে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
গত কয়েক দিন ধরে চলছে রাজ্যজুড়ে ভারী বৃষ্টি। আর এই বৃষ্টির মধ্যে দামোদর নদীর ওপর বাঁধের লকগেট খুলে দিয়েছে ডিভিসি। যার ফলে জলে ভাসছে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বাঁকুড়া, বীরভূম, হুগলি, হাওড়ার মতো ছয় জেলা। বানভাসী হয়েছেন বহু মানুষ।
প্রচুর মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন ত্রাণ শিবিরে। চাষের ক্ষেত থেকে বাড়ি ঘর সবই জলের নীচে। উদ্ধারকাজে নেমেছে সেনা এবং বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী।জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই মোট আট কোম্পানি সেনা নামানো হয়েছে বিভিন্ন জেলায়। পশ্চিম বর্ধমান এবং হাওড়ায় তিন কোম্পানি করে সেনা নামানো হয়েছে।