রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্ররনায় এলাকার উন্নয়নে চাকদা পৌরসভা সর্বদা সজাগ। চাকদা পৌর এলাকায় এক লক্ষ বসবাসকারী বাসিন্দাদের জন্য ইন্টারের ৩৫ কোটি ও পাইপলনের জন্য চার কোটি টাকা ইতিমধ্যেই বরাদ্দ করেছে রাজ্য সরকার। যার কাজ দ্রুতদার সাথে শুরু করা হবে বলে জানালেন চাকদা পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান দেবব্রত নাগ। এদিন জনতার দরবারের মুখোমুখি হয়ে ভাইস চেয়ারম্যান জানান, এই প্রকল্পটির নাম অমিত প্রকল্প।
ইতিমধ্যে ডিজি এসে প্রকল্পের জন্য পরিদর্শন করে গেছে যাতে দ্রুততার সাথে যখন জল প্রকল্পের কাজ শুরু হতে পারে। পাশাপাশি চাকদা মুকুন্দপুর এর কাছে একটি ডিপিআর জমা দিতে হবে তারপরে জল প্রকল্পের কাজটি শুরু হবে। চাকদা শহরে সবচেয়ে বড় যেটা সমস্যা ওয়ারেস্ট ম্যানেজমেন্ট। পঞ্চায়েত ও পৌরসভার যৌথ উদ্যোগে চাকদহ শহরকে জঞ্জাল মুক্ত করা লক্ষেও ইতিমধ্যেই সেদিকে নজর দেওয়া হয়েছে। চাকদহ শহরবাসীর বহুদিনের স্বপ্ন সুইমিং পুল হবে চাকদা স্টেশনের পাশে একটি পুকুরে। ইঞ্জিনিয়ার ও ম্যানেজমেন্টের লোকজন এসে পরিক্রমা করে গেছে তারা জানিয়েছে দ্রুত সাথে এর কাজ শুরু করা হবে।
পাশাপাশি চাকদায় প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করতে পৌর সভার পক্ষ থেকে একাধিক উদ্দ্যোগ নিয়ে বন্ধ করা হয়েছে বলে জানান পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান দেবব্রত নাগ। অপরদিকে তিনি বিরোধী প্রসঙ্গে বার্তা দেন যে, ২০২৪ সাল পরে রজ্যে বিজেপিকে আতশ কাচ দিয়ে খুজে দেখতে হবে। আমি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দল করি, তার দেখানো পথ আমরা অনুসরণ করে চলি। রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী উন্নয়ন সাথে সাধারন মানুষের জন্য তার প্রকল্প আমরা দুয়ারের সরকারের মাধ্যমে মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে পেরেছি।
আমাদের পৌর এলাকায় সেল হেল্প গ্রুপ ও সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। ডেঙ্গু নেই বলতে গেলেই চলে কারন পৌরসভার পক্ষ থেকে সাধারন মানুষকে সচেতন করার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা পৌরসভা গ্রহন করেছে বলে জানান দেবব্রত বাবু। আমার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রতিটি মানুষ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরনায় আমার ওয়ার্ডের উন্নয়ন দেখে আমাকে ভোট দিয়েছেন, সুতরাং আমার শেষ রক্তবিন্দু অব্দি আমি আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় তৃণমূল কংগ্রেস করে যাব। তাতে কি থাকলো কি গেল, তাতে আমার কিছু যায় আসে না বলে জানান চাকদা পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান দেবব্রত নাগ।