রাজ্য সরকার ক্লাব গুলিকে দুর্গাপূজার টাকা দিলেও দূর্গা মুর্তি বানানোর কারিগর বা মৃৎশিল্পীরা পেলনা অনুদান বা সরকারি সাহায্য । অভিযোগ বা অভিমান থাকলেও মাতৃ বন্দনা বা দুর্গোৎসবের যারা মূল কারিগর বা মৃৎশিল্পী তারা শত কষ্ট বুকে নিয়েই দূর্গো প্রতিমা বানাতে ব্যাস্ত নিজ নিজ কারখানায়। চলছে দিন রাত কাজ। কেউ খড়ের উপর মাটির প্রলেপ দিতে আবার কেউ সবে কাঠামো তৈরিতে ব্যাস্ত।
মাটির দাম, রং, তুলী, প্রতিমার গহনা, শাড়ি ইত্যাদির দাম বেড়েছে কিন্তু পূজা উদ্দোক্তারা প্রতিমার দাম বাড়াতে নারাজ এমনি অভিযোগ করলেন বালুরঘাট তথা দক্ষিণ দিনাজপুরের মৃৎশিল্পীরা। মৃৎশিল্পী উত্তম পাল বলেন প্রতিমা বানাতে যে সব জিনিসের প্রয়োজন সেগুলির দাম ক্রমশ বাড়ছে তার উপর জি এস টি লাগু হওয়াতে আরো দাম বেশি হয়েছে। তিনি বলেন বছর দুয়েকের মধ্যেই সেই সব জিনিস প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে কিন্তু ক্লাব কর্তারা প্রতিমার দাম বাড়াতে নারাজ ।
তিনি বলেন বাপ ঠাকুদার আমল থেকে আমাদের পেশা তাই শত অসুবিধে হলেও পূজা এলে বসে থাকতে মন চায় না। গায়ে গায়ে পূষিয়ে গেলেই প্রতিমা বানাই। মৃৎশিল্পী গৌরাঙ্গ পাল বলেন আমরা যা পরিশ্রম করি সেই শ্রমের মুল্যই ওঠেনা। সরকার যদি আমাদের এই সময় কোন অনুদান বা আর্থিক সাহায্য করে তবে ভালো হয়।
আরও পড়ুন – ডেবরায় ‘ডাইনি’ অপবাদে এক বৃদ্ধকে ঘরছাড়া করার নিদান দিল গ্রামের মাতব্বররা!
উল্লেখ্য, রাজ্য সরকার ক্লাব গুলিকে দুর্গাপূজার টাকা দিলেও দূর্গা মুর্তি বানানোর কারিগর বা মৃৎশিল্পীরা পেলনা অনুদান বা সরকারি সাহায্য । অভিযোগ বা অভিমান থাকলেও মাতৃ বন্দনা বা দুর্গোৎসবের যারা মূল কারিগর বা মৃৎশিল্পী তারা শত কষ্ট বুকে নিয়েই দূর্গো প্রতিমা বানাতে ব্যাস্ত নিজ নিজ কারখানায়। চলছে দিন রাত কাজ। কেউ খড়ের উপর মাটির প্রলেপ দিতে আবার কেউ সবে কাঠামো তৈরিতে ব্যাস্ত। মাটির দাম, রং, তুলী, প্রতিমার গহনা, শাড়ি ইত্যাদির দাম বেড়েছে কিন্তু পূজা উদ্দোক্তারা প্রতিমার দাম বাড়াতে নারাজ এমনি অভিযোগ করলেন বালুরঘাট তথা দক্ষিণ দিনাজপুরের মৃৎশিল্পীরা।
মৃৎশিল্পী উত্তম পাল বলেন প্রতিমা বানাতে যে সব জিনিসের প্রয়োজন সেগুলির দাম ক্রমশ বাড়ছে তার উপর জি এস টি লাগু হওয়াতে আরো দাম বেশি হয়েছে। তিনি বলেন বছর দুয়েকের মধ্যেই সেই সব জিনিস প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে কিন্তু ক্লাব কর্তারা প্রতিমার দাম বাড়াতে নারাজ । তিনি বলেন বাপ ঠাকুদার আমল থেকে আমাদের পেশা তাই শত অসুবিধে হলেও পূজা এলে বসে থাকতে মন চায় না। গায়ে গায়ে পূষিয়ে গেলেই প্রতিমা বানাই। মৃৎশিল্পী গৌরাঙ্গ পাল বলেন আমরা যা পরিশ্রম করি সেই শ্রমের মুল্যই ওঠেনা। সরকার যদি আমাদের এই সময় কোন অনুদান বা আর্থিক সাহায্য করে তবে ভালো হয়।